বরং আরও কিছু অতিরিক্ত সুবিধা পাওয়া যায়। সবচেয়ে বড় সুবিধা, জিমের তুলনায় অ্যাপসের খরচ অনেক কম। যাওয়া-আসারও ঝামেলা নেই। কেবল একটা স্মার্টফোন থাকলেই চলবে। জিমই চলে আসবে আপনার কাছে। আপনি যখন জিমে যাবেন, সেখানকার সঙ্গীরা কেমন, তার ওপর নির্ভর করবে অনেক কিছু। তার সঙ্গে ভালো বনিবনা না হলে জিমে যাওয়া উপভোগ করা কঠিন হয়ে পড়ে। অনেক সময় আবার ভিড় বেশি হয়ে যায়। তখন মনমতো ব্যায়াম করাও কঠিন হয়ে পড়ে। অ্যাপস ব্যবহারে এসবের কোনো বালাই নেই। তার নির্দেশনা অনুসারে আপনি আপনার মতো ব্যায়াম করবেন। যখন খুশি, যেখানে খুশি।

অ্যাপস ব্যবহারের আরেকটি সুবিধা হলো, আপনি নিজেই নিজেকে অনুসরণ করতে পারবেন। নিজের ব্যায়ামের ওপর নজর রাখতে পারবেন। কবে কোন ব্যায়াম করেছেন, কোন দিন কতটা করেছেন, দেখতে পারবেন। নতুনদের জন্য এই হিসাব দেখাটা বেশ উৎসাহ দেয়। আর অভিজ্ঞদের জন্য এগুলো বেশ সহায়ক তথ্য। বিশেষ করে সামনের দিনগুলোতে কীভাবে পরিকল্পনা করবেন, সে জন্য।

এখন প্রশ্ন হলো, কোন অ্যাপসগুলো ব্যবহার করবেন? গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপল অ্যাপ স্টোরে এ ধরনের অ্যাপস আছে শয়ে শয়ে। অনেকগুলো আছে কোনো কাজেরই না। কোনো কোনোটি মোটামুটি। কোনোটি বেশ ভালো। সেগুলোর থেকে বাছাই করা এই ৯টিকে আপনি বিবেচনা করতে পারেন। তার থেকে আপনার চাহিদামাফিক বেছে নিতে পারেন যেকোনোটি। এগুলো হলো—

  • আলো মুভস (Alo Moves)

  • হেডস্পেস (Headspace)

  • ওবে (Obe)

  • ফিউচার (Future)

  • নাইকি ট্রেইনিং ক্লাব (Nike Training Club)

  • স্ট্রাভা (Strava)

  • জেফিট (Jefit)

  • পেলোটোন (Peloton)

  • দ্য স্কাল্পট সোসাইটি (The Sculpt Society)

তথ্যসূত্র: মাইন্ড বডি গ্রিন