হুমকির মুখে সেন্ট মার্টিন

দেশের একমাত্র প্রবালসমৃদ্ধ দ্বীপ সেন্ট মার্টিন বঙ্গোপসাগরের উত্তর-পূর্বাংশে অবস্থিত। আট বর্গকিলোমিটার আয়তনের দ্বীপটি বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন। সেন্ট মার্টিনে প্রবাল, শৈবাল, কাছিম, শামুক, ঝিনুক, কড়ি, সামুদ্রিক মাছ, পাখি, স্তন্যপায়ী প্রাণী, কাঁকড়াসহ ১ হাজার ৭৬ প্রজাতির জীববৈচিত্র্য রয়েছে বলে বিভিন্ন গবেষণায় উঠে এসেছে। অনিয়ন্ত্রিতভাবে অবকাঠামো নির্মাণ, বিপুলসংখ্যক পর্যটকের গমন ও পরিবেশদূষণের কারণে দ্বীপটি সংকটাপন্ন হয়েছে। দেশের ১৩টি প্রতিবেশগত সংকটাপন্ন এলাকার (ইসিএ) একটি সেন্ট মার্টিন দ্বীপ। এর অর্থ হলো, এ দ্বীপের পানি, মাটি, বায়ু বা প্রাণীর ক্ষতি করে—এমন কোনো কাজ সেখানে করা যাবে না। এ কারণে সেখানে কোনো স্থাপনা নির্মাণে ছাড়পত্র দেয় না পরিবেশ অধিদপ্তর। তবু এসব নিয়মের তোয়াক্কা না করে অবাধে সেখানে তোলা হচ্ছে ভবন। দিন দিন হুমকির মুখে পড়ছে দ্বীপটি।

১ / ১০
সৈকতে রাখা সাইকেলগুলো পর্যটকের কাছে ভাড়া দেওয়া হয়
আরও পড়ুন
২ / ১০
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে সৈকতে চলছে টমটম
আরও পড়ুন
৩ / ১০
জেটিতে নোঙর করে রাখা হয়েছে নৌকা ও জাহাজ
৪ / ১০
স্বচ্ছ নীল জলরাশিতে ভাসছে জাহাজ
৫ / ১০
দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে সৈকতে বেড়াতে এসেছেন পর্যটকেরা
৬ / ১০
দ্বীপে গড়ে ওঠা নানা ধরনের হোটেল ও কটেজ
৭ / ১০
জোয়ারের পানি থেকে রক্ষা পেতে ব্যবহার করা হয়েছে প্রবাল পাথর
৮ / ১০
সৈকতে তৈরি হচ্ছে নতুন হোটেল
৯ / ১০
সেন্ট মার্টিন দ্বীপের দক্ষিণপাড়ায় ইজিবাইক–টমটম চলাচল করছে
১০ / ১০
মেরিন পার্ক পূর্ব সমুদ্রসৈকত এলাকা