আগে ব্যাট করতে নেমে ১৬ রানে প্রথম আর ৫০ রানে দ্বিতীয় উইকেট হারালেও ইংল্যান্ডের রানের গতি ভালোই ছিল। কিন্তু উইকেট তুলে নিয়ে সেই গতিতে লাগাম টেনে ধরেন বাংলাদেশের বোলাররা। বিশেষ করে মেহেদী হাসান মিরাজ দারুণ বল করেছেন। ৪ ওভারে মাত্র ১২ রান দিয়ে নিয়েছেন ৪ উইকেট। ইংল্যান্ডের সংগ্রহটাও তাই নাগালের বাইরে চলে যায়নি। সাকিবের মুখে দলগত পারফরম্যান্সেরই প্রশংসা, ‘ইংল্যান্ডের শুরুটা ভালোই ছিল। কিন্তু আমরা আমাদের স্নায়ু ধরে রেখেছিলাম। দলগত প্রচেষ্টাটা ছিল দারুণ।’
ম্যাচ শেষে ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলারের কণ্ঠেও ছিল বাংলাদেশের প্রশংসা, ‘আজকের ম্যাচটি একটু অন্য ধরনের টি–টোয়েন্টি ম্যাচ ছিল। বাংলাদেশের প্রশংসা করতেই হচ্ছে, তারা আমাদের উড়িয়ে দিয়েছে।’
নিজের দলের ব্যাটসম্যানদের কাছ থেকে ভালো পারফরম্যান্সই প্রত্যাশিত ছিল বাটলারের, ‘কোনো ব্যাটসম্যানই দ্রুত আউট হয়ে যেতে চায় না। কিন্তু এ ধরনের কঠিন উইকেটে আমরা চেয়েছিলাম কেউ না কেউ বেন ডাকেটকে সঙ্গ দেবে। বাংলাদেশের বোলিং ছিল দুর্দান্ত। তবে এত কম সংগ্রহ নিয়েও বাংলাদেশের ওপর চাপ তৈরি করা...আমি আমার দলের সবার পারফরম্যান্সে গর্বিত।’