Thank you for trying Sticky AMP!!

জুয়া-ক্যাসিনোর সঙ্গে মানি লন্ডারিংয়ের আইনি দিক জানতে চান হাইকোর্ট

হাইকোর্ট

জুয়া, ক্যাসিনো ও হাউজির সঙ্গে মানি লন্ডারিং সম্পর্কিত আইনগত দিকগুলো জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে করা পৃথক মামলায় ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জয় গোপাল সরকারের জামিন আবেদনের শুনানিতে ওই সব বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়।

বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি মহি উদ্দিন শামীমের সমন্বয়ে গঠিত ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ মঙ্গলবার শুনানি নিয়ে পরবর্তী শুনানির জন্য ৮ ফেব্রুয়ারি দিন রেখেছেন।

এর আগে ক্যাসিনো-কাণ্ডের ঘটনায় ছয় মামলায় জয় গোপাল সরকারের জামিন আবেদনের শুনানিতে গত সোমবার আদালত ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের গঠনতন্ত্র, কার্যকরী কমিটির সদস্য তালিকা ও অডিট রিপোর্ট দাখিল করতে বলেছিলেন। এ অনুসারে আজ আসামিপক্ষের আইনজীবী ওই সব তথ্য দাখিল করেন।

রাজধানীর মতিঝিলে আরামবাগ, মোহামেডান, ভিক্টোরিয়া ও দিলকুশা ক্লাবে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ জুয়ার বোর্ড, জুয়া খেলার সামগ্রী ও মাদকদ্রব্য উদ্ধার করে পুলিশের মতিঝিল বিভাগ

আদালতে আসামিপক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী মো. কামরুল ইসলাম। দুদকের পক্ষে আইনজীবী খুরশীদ আলম খান ও শাহীন আহমেদ এবং রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমিন উদ্দিন মানিক।

পরে আমিন উদ্দিন মানিক বলেন, জুয়া, ক্যাসিনো ও হাউজির সঙ্গে মানি লন্ডারিং সম্পর্কিত আইনগত দিকগুলো জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। সব পক্ষকে এ বিষয়ে জানাতে হবে। আইনগত এসব বিষয়ে শুনানির জন্য ৮ ফেব্রুয়ারি দিন রাখা হয়েছে।

গত বছরের ১৩ জানুয়ারি কেরানীগঞ্জ থেকে দুই ভাই এনামুল হক এনু ও রুপন ভূঁইয়া রুপনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে মানি লন্ডারিং আইনে তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা হয়। তাঁদের আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে জয় গোপালের নাম উঠে এলে লালবাগ থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।