Thank you for trying Sticky AMP!!

নতুন ধানের দাম পড়তি, হতাশা

>

বগুড়ার অন্যতম বড় ধানের মোকাম নন্দীগ্রামের রনবাঘা হাট। সেখানে প্রতি মণ মিনিকেট জাতের ধান ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত বছরের চেয়ে মণপ্রতি ১০০ থেকে ১৫০ টাকা কমে ধান বিক্রি হচ্ছে। নাটোরের সিংড়া উপজেলার বনকুড়াইল গ্রামের কৃষক আবদুল মোমিন হাটে ৪৫ মণ মিনিকেট জাতের ধান এনে বসে আছেন । প্রতিমণ ধান ৭০০ টাকা দাম বলছেন পাইকারেরা। তিনি বলেন, গত বছর এই জাতের ধান ৯০০ টাকায় বিক্রি করেছেন। হাটে প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪০ হাজার বস্তা বোরো ধান বেচাকেনা হয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ধান কিনতে এসেছেন আবদুস সালাম মিয়া। তিনি সাগর অটোরাইস মিল নামের প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। তিনি হাটে ২ হাজার মণ বোরো ধান কিনেছেন প্রতি মণ ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায়। নন্দীগ্রাম উপজেলার চুকাইপাড়া গ্রামের আবদুল জব্বার হাটে প্রথম আলোকে বলেন, প্রতি বিঘায় সেচে ১ হাজার ৫০০, সার ও কীটনাশকে ৩ হাজার, বীজ ৫০০, নিড়ানি ৫০০, কাটায় ৩ হাজার টাকাসহ সব মিলিয়ে ১৩ থেকে ১৪ হাজার টাকা খরচ হয়। বিঘায় ২০ মণ ধান হলে দেড় থেকে দুই হাজার টাকা লোকসান হবে ।

ধান কিনে হাটেই স্তূপ
ধান কিনে হাটেই স্তূপ করছেন ব্যাপারীর লোকজন। হাটে প্রতি মণ ধান ৬৫০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে ।
কৃষকদের কাছ থেকে কেনা ধান নেওয়া হচ্ছে মোকামে।
ব্যাপারীদের কেনা ধান স্তূপ করা হচ্ছে
বিক্রির জন্য বস্তা ভরা ধান
বেচাকেনার জন্য ধান রাখা হচ্ছে
হাটে ক্রেতা কম। তাই ধান বিক্রি করতে এসে হতাশায় বসে আছেন কৃষকেরা । হাটে প্রতি মণ ধান ৬০০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে ।
হাটে বেচাকেনা হওয়া ধান ভটভটিতে ভরে অন্যত্র নিয়ে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি চলছে।