Thank you for trying Sticky AMP!!

ফিরে আসুক প্রাণচাঞ্চল্য

 করোনার এই সময়ে লম্বা ছুটি মিলেছে শিশুদের। তবে দল বেঁধে মাঠে ছুটে বেড়ানো কিংবা মা-বাবা, ভাইবোনের সঙ্গে ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ নেই। করোনা মহামারি তাদের ঘরবন্দী করেছে। একটা বড় সময় টিভি আর মুঠোফোনে চোখ স্থির থাকছে। অনলাইনের ক্লাসের পাশাপাশি অনেকে নিজের মতো করে ছবি আঁকছে। ঘরের জানালা বা বারান্দায় প্রায় সময় চোখে পড়ে উদাসীন শিশুর মুখ। অবশ্য লকডাউন শিথিল হওয়ার পর শিশুদের একটু স্বস্তি দিতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাইরে নিয়ে যাচ্ছেন কোনো কোনো অভিভাবক। যাদের সুযোগ আছে, তারা বাড়ির আঙিনায় খেলাধুলা করেও সময় পার করছে। এ মুহূর্তে সবারই প্রার্থনা, ফিরে আসুক মুক্ত জীবন, শুরু হোক প্রাণচাঞ্চল্য।
ফুটবল নিয়ে বঙ্গোপসাগরের পানিতে গোলপোস্ট বানিয়ে খেলতে নেমে গেছে দুরন্ত কিশোরেরা। যদিও ঝুঁকি রয়ে যাচ্ছে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের। তবুও দুরন্তপনা কি আর এসব মানে। গত শুক্রবার বেলা তিনটায় চট্টগ্রাম নগরের হালিশহর উপকূলীয় এলাকায়। ছবি: জুয়েল শীল
অবসাদ কাটাতে শিশু ফারিয়া মণি ও সাবিহা মণিকে নিয়ে বেড়াতে বেরিয়েছেন মা। গত শনিবার রাজধানীর কাওলার আমবাগান শিশুপার্কে। ছবি: তানভীর আহাম্মেদ
সদ্য দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত হওয়া ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থী ফারহান আবদুল্লাহ। বাসায় বসে অনলাইন ক্লাসে অংশগ্রহণ করেছে সে। সম্প্রতি রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকায়। ছবি: আবীর আবদুল্লাহ
করোনায় সব বয়সী মানুষ একঘেয়ে জীবন কাটাচ্ছে। স্কুল বন্ধ, বাইরে যাওয়া বন্ধ। ঘরের বারান্দায় দিন কাটে সাত বছর বয়সী আরুসের। সম্প্রতি রাজধানীর মোহাম্মদপুরে। ছবি: সাবিনা ইয়াসমিন
কতই আর ঘরে থাকা যায়। তাই এখন স্বাস্থ্যবিধি মেনে বাইরে বের হচ্ছে শিশুরা। বাড়ির সামনে সাইকেলে একটু বেড়ানোই ওদের আনন্দ। গত শনিবার বিকেলে রংপুর নগরের উত্তম বানিয়া পাড়ায়। মঈনুল ইসলাম
ঘরবন্দী শিশুরা অবসাদ কমাতে টিভি-মোবাইলে সময় কাটাচ্ছে এখন। চট্টগ্রাম নগরে বসবাস করা সত্যি দাশ মোবাইলে ভিডিও দেখছে। শনিবার বিকেলে চট্টগ্রাম নগরের রহমতগঞ্জ এলাকায়। সৌরভ দাশ
পল্লি অঞ্চলে করোনার সচেতনতা এখনো আসেনি। সাইকেলে বাবার সঙ্গে বাইরে বের হয়েছে এক শিশু। গত শুক্রবার যশোরের শার্শা উপজেলার আমড়াখালী সেতু এলাকায়। ছবি: এহসান-উদ-দৌলা