দোহারের বন্যা পরিস্থিতি

পদ্মানদীতে পানি বৃদ্ধির ফলে ঢাকার দোহার উপজেলার বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। হঠাৎ পানি বৃদ্ধির পরিমাণ বেড়ে যাওয়ায় দোহার ও নবাবগঞ্জ উপজেলার নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। দুর্ভোগে পড়েছে পানিবন্দি হাজারো মানুষ।
পদ্মার তীরবর্তী নারিশা ইউনিয়নের মেঘুলা বাজার ডুবে গেছে বন্যার পানিতে।
পদ্মার তীরবর্তী নারিশা ইউনিয়নের মেঘুলা বাজার ডুবে গেছে বন্যার পানিতে।
মেঘুলা বাজার এলাকার দোকানপাট ও বসতবাড়িতে দেখা দিয়েছে ব্যাপক ভাঙন।
বন্যা দুর্গত এলাকার মানুষের যাতায়াতের একমাত্র ভরসা এখন নৌকা।
বন্যার পানি হঠাৎ বৃদ্ধি পাওয়াতে দুর্ভোগে পড়েছে পানিবন্দি মানুষ।
দোহার উপজেলার মধুচর গ্রাম ডুবে গেছে পদ্মার পানিতে। হাজেরা বেগমের বাড়িবন্যায় ডুবে যাওয়ায় এখন রান্নার কাজ করছেন নৌকাতেই।
দোহারের সুতারপাড়া এলাকার সড়ক বন্যার পানিতে তলিয়ে গেছে।
দোহার উপজেলার মেঘুলা বাজারের মালিকান্দা গ্রাম ডুবে গেছে পদ্মার পানিতে। বহু বাসিন্দা ছেড়ে দিয়েছেন বসতভিটা। দিনমজুর মনির গাজী তাঁর স্ত্রীকে নিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন একটি পরিত্যক্ত বাড়িতে।
মালিকান্দা গ্রামের এই বাড়িটি পদ্মায় তলিয়ে যাওয়া এখন যেন সময়ের ব্যাপার।
পদ্মানদী তীরবর্তী এই মানুষগুলো প্রাণ বাঁচাতে ও জীবিকার তাগিদে অন্যত্র সরে যাচ্ছে।
মালিকান্দা গ্রামের বাসিন্দা নূর বেপারী ও তাঁর পরিবার তাদের ভেঙে যাওয়া বসতভিটার সংস্কার কাজ করছেন।