বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে দেশের বিভিন্ন জেলায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। ‘দেশনেত্রী’, ‘আপসহীন’ উপাধিতে ভূষিত খালেদা জিয়ার মৃত্যুকে জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি উল্লেখ করে বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষ শোকসন্তপ্ত পরিবার, দলীয় নেতা–কর্মী ও দেশবাসীর প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন। তাঁর বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করে আজ মঙ্গলবার বিভিন্ন স্থানে দোয়া মাহফিলও হয়েছে।
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তাঁর পৈতৃক নিবাস দিনাজপুরে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। তাঁর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে দলীয় নেতা-কর্মীরা ছুটে আসেন শহরের জেল মোড় এলাকার দলীয় কার্যালয়ে। সকাল থেকে শহরের প্রায় সব জায়গায় খালেদা জিয়াকে ঘিরেই চলছে নানা স্মৃতিচারণা ও আলোচনা। দলীয় কার্যালয় ও বালুবাড়ির পৈতৃক নিবাসে কোরআন তিলাওয়াতের আয়োজন করা হয়।
ফেনীর ফুলগাজী উপজেলার শ্রীপুর গ্রামের মজুমদার বাড়ির মেয়ে ছিলেন খালেদা জিয়া। আজ সকালে তাঁর মৃত্যুতে শোকে স্তব্ধ গ্রামের স্বজন ও নেতা-কর্মীরা। সকালে খালেদা জিয়ার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে গ্রামের বাড়ি মজুমদার বাড়িতে ভিড় করেন নেতা-কর্মী ও স্বজনেরা।
একই চিত্র বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের পৈতৃক ভিটা বগুড়াতেও। শোকাহত লোকজন ভিড় করেন জিয়াউর রহমানের পৈতৃক বাড়ি গাবতলী উপজেলার বাগবাড়ী গ্রামের জিয়াবাড়িতে।
আজ সকালে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
বিএনপির চেয়ারপারসনের মৃত্যুতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপি ৭ দিনব্যাপী শোক কর্মসূচি পালন করছে। কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ বেলা তিনটায় সিলেট নগরের তোপখানা এলাকায় জেলা ও মহানগর বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে শোক বই খোলা হয়েছে। আগামী সাত দিন দুপুর ১২ থেকে রাত ৮ পর্যন্ত শোক বইয়ে স্বাক্ষর কার্যক্রম একই সঙ্গে কালো পতাকা উত্তোলন ও কালো ব্যাজ ধারণ কর্মসূচি পালিত হবে।
জেলা বিএনপির সভাপতি আবদুল কাইয়ুম চৌধুরী, মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী ও মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. ইমদাদ হোসেন চৌধুরী সিলেট বিএনপির সর্বস্তরের নেতা–কর্মী ও সাধারণ মানুষকে শোক কর্মসূচিতে উপস্থিত হওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন।
বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আরিফুল হক চৌধুরী খালেদা জিয়ার মৃত্যুর খবর পাওয়ার পরপরই নগরের কুমারপাড়া এলাকার তাঁর বাসায় তাৎক্ষণিক দোয়ার আয়োজন করেন। দোয়া করেন হজরত শাহজালাল (রহ.)–এর দরগাহ মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা আসজদ আহমদ।
পাশাপাশি সিলেটের বিভিন্ন মাদ্রাসায় কোরআন খতমের আয়োজন করা হয়েছে। হজরত শাহজালাল (রহ.) মাদ্রাসা, নয়াসড়ক মাদ্রাসা, কাজির বাজার মাদ্রাসা, দারুস সালাম মাদ্রাসায় কোরআন খতমের আয়োজন করা হয়।
সিলেট মহানগর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রেজাউল হাসান কয়েস লোদী জানান, দলের চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ইন্তেকালে নগরবাসী শোকাহত। সিলেট নগর বিএনপির উদ্যোগে আজ বাদ আসর শাহজালাল (রহ.) দরগাহর মসজিদ প্রাঙ্গণে এক দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন হিন্দু বৌদ্ধ ও খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট সিলেট জেলা ও মহানগর শাখা, সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতি, সিলেট জেলা প্রেসক্লাব, বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন সিলেট বিভাগীয় কমিটি, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. আমিনুল ইসলাম, সিলেট সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, সিলেট-২ আসনে বিএনপির দলীয় প্রার্থী তাহসিনা রুশদীর (লুনা), বিএনপির সহসাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ্ সিদ্দিকী, সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী, বিশ্বনাথ উপজেলা বিএনপি, সিলেট-৬ আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য প্রার্থী ফখরুল ইসলাম প্রমুখ।
এসব শোকবার্তায় বলা হয়, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ছিলেন স্বাধীন, সার্বভৌম, জাতীয় ঐক্যের প্রতীক এবং রাজনৈতিক অভিভাবক। তিনি দল, দেশ এবং মাটি ও মানুষের জন্য আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন। তাঁর সাহসী সিদ্ধান্ত, দেশপ্রেম ও জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা রাজনীতিতে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। তাঁর মৃত্যুতে দেশ একজন অভিজ্ঞ, প্রাজ্ঞ ও পরীক্ষিত রাষ্ট্রনায়ককে হারালো, যা জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। খালেদা জিয়ার আদর্শ, রাজনৈতিক দর্শন ও আত্মত্যাগ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনুকরণীয় হয়ে থাকবে।
খালেদা জিয়ার মৃত্যুর খবরে আজ সকাল থেকেই দলীয় নেতা–কর্মীরা নগরের গ্র্যান্ড হোটেল মোড়ের দলীয় কার্যালয়ে ভিড় করেন। অনেকে কার্যালয়ে এসে দলীয় নেত্রীর ছবির দিকে তাকিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন। পরে শোক কর্মসূচির অংশ হিসেবে দলীয় কার্যালয়ে কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়। কালো ব্যাজ ধারণ করেন নেতা–কর্মীরা। দলীয় প্রধানের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়ার আয়োজন করা হয়।
এ সময় মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সামসুজ্জামান সামু, সদস্যসচিব মাহফুজ-উন-নবী, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এমদাদুল হক ভরসা, কাউনিয়া বিএনপির নেতা মোনায়েম ফারুকসহ অন্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া বিভিন্ন ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, পৌরসভা ও উপজেলা পর্যায়ে মসজিদ, মাদ্রাসা, এতিমখানায় খালেদা জিয়ার আত্মার মাগফিরাত কামনায় কোরআন খতম ও দোয়ার আয়োজন করেছে বিএনপি।
এদিকে খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. শওকাত আলী। শোকবার্তায় তিনি বলেন, খালেদা জিয়া বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এক অনন্য ব্যক্তিত্ব। গণতন্ত্র, জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও জনগণের অধিকার রক্ষায় তিনি আজীবন আপসহীন ভূমিকা পালন করেছেন। রাজনৈতিক প্রতিকূলতা ও নিপীড়নের মধ্যেও তিনি কখনো আদর্শ থেকে বিচ্যুত হননি—যা তাঁকে এক অনন্য উচ্চতায় অধিষ্ঠিত করেছে।
বিএনপি চেয়ারপারসনের মৃত্যুতে খুলনা মহানগর বিএনপির উদ্যোগে শোক কর্মসূচি পালিত হচ্ছে। আজ সকালে মহানগর বিএনপির নেতা-কর্মীরা কালো ব্যাচ ধারণ করেন। একই সঙ্গে খুলনা মহানগরের সব দলীয় কার্যালয়ে কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়। দিনব্যাপী শোক কর্মসূচির অংশ হিসেবে দলীয় কার্যালয়গুলোতে কোরআনখানি অনুষ্ঠিত হয়। দুপুরে কেডি ঘোষ রোডে খুলনা মহানগর বিএনপির কার্যালয়ে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া মাহফিলে খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করা হয় এবং শোকসন্তপ্ত পরিবার ও দেশবাসীর জন্য দোয়া করা হয়।
এ ছাড়া দলের পক্ষ থেকে মহানগর কার্যালয়ে শোক বই খোলা হয়েছে। আগামী সাত দিন একইভাবে কোরআনখানি ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, তথ্যবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম (মনা), জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান মন্টু, মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল আলম (তুহিন), জেলা বিএনপির সদস্যসচিব (ভারপ্রাপ্ত) মনিরুল হাসান বাপ্পী শোক প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন।
যৌথ বিবৃতিতে নেতারা বলেন, খালেদা জিয়া ছিলেন গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ ও জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার এক অদম্য প্রতীক। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার সংগ্রামে তাঁর নেতৃত্ব ও ত্যাগ জাতি চিরদিন শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে। নির্যাতন, কারাবরণ ও অসুস্থতার মধ্যেও তিনি কখনো আপস করেননি—এটাই তাঁর রাজনৈতিক জীবনের সবচেয়ে বড় পরিচয়।
এ ছাড়া খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা প্রেসক্লাব, মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন খুলনাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন থেকে খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানানো হয়েছে।
খালেদা জিয়ার মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে অসংখ্য বিএনপি নেতা-কর্মী নাটোর শহরের আলাইপুরে জেলা বিএনপির কার্যালয়ে জড়ো হতে শুরু করেন। কার্যালয়ে কালো পতাকা উত্তোলনের পাশাপাশি দলীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়। নেতা-কর্মীরা ধারণ করেন কালো ব্যাচ। আয়োজন করা হয় খতমে কোরআন।
বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও নাটোর-২ আসনের দলীয় প্রার্থী এম রুহুল কুদ্দুস তালুকদার (দুলু) গণমাধ্যমে পাঠানো শোকবার্তায় বলেন, বিএনপি তথা দেশের মানুষ একজন আপসহীন নেতাকে হারালেন। খালেদা জিয়ার রুহের মাগফিরাত কামনা করে তিনি বলেন, দেশের মানুষ চিরকাল তাঁর অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করবেন।
এ ছাড়া জেলা বিএনপির আহ্বায়ক রহিম নেওয়াজ, সদস্যসচিব আসাদুজ্জামান আসাদ, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও সরকারি কৌঁসুলি রুহুল আমীন তালুকদার শোক প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে মেহেরপুর জেলা বিএনপির কার্যালয়ে মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় শোকসভা ও মিলাদ মাহফিল আয়োজন করা হয়। এতে দলের নেতা–কর্মী ও সমর্থকেরা উপস্থিত ছিলেন। শোক কর্মসূচির অংশ হিসেবে দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়েছে।
মিলাদ মাহফিলে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও মেহেরপুর-১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মাসুদ অরুণ। তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া শুধু একটি দলের নেতা ছিলেন না, তিনি এক প্রজন্মের জন্য আশা, সংগ্রাম ও সাহসের প্রতীক। তাঁর নেতৃত্বে অনেকেই শিক্ষা পেয়েছি। তাঁর চলে যাওয়া আমাদের জন্য একটি অপূরণীয় ক্ষতি। আজ তাঁর কাজে ধারাবাহিকতা বজায় রাখা আমাদের দায়িত্ব।’
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে সপ্তাহব্যাপী শোক কর্মসূচি ঘোষণা করেছে রাঙামাটি জেলা বিএনপি। মঙ্গলবার জেলা বিএনপি কার্যালয়ের সামনে কালো পতাকা উত্তোলন ও বুকে কালো ব্যাজ ধারণ করে ধর্মীয় প্রার্থনার আয়োজন করেছে জেলা বিএনপি।
এ সময় রাঙামাটি সংসদীয় আসনের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী দীপেন দেওয়ান, পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক উপমন্ত্রী মনি স্বপন দেওয়ান, রাঙামাটি জেলা বিএনপির সভাপতি দীপন তালুকদার দীপু, সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশিদ, জেলা আইনজীবী ফোরামের সভাপতি মো. সাইফুল ইসলামসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা–কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
এদিকে খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে বিবৃতি দিয়েছে রাঙামাটি জেলা জামায়াতে ইসলামী।
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে বগুড়ার শেরপুরে উপজেলা ও শহর বিএনপির উদ্যোগে শোক পালন করা হয়েছে। সকাল ৯টায় দলীয় কার্যালয়ে কালো পতাকা উত্তোলন এবং জাতীয় ও সাংগঠনিক পতাকা অর্ধনমিত করা হয়।
এর আগে খালেদা জিয়ার মৃত্যুর সংবাদে বিভিন্ন এলাকার বিএনপির দলীয় নেতা–কর্মী ও সমর্থকেরা দলীয় কার্যালয় সমবেত হন। এ সময় অনেক নেতা–কর্মী কান্নায় ভেঙে পড়েন।
শেরপুর উপজেলা ও শহর বিএনপির উদ্যোগে পৃথক দুটি কার্যালয়ে খালেদা জিয়ার আত্মার মাগফিরাত কামনা করে কোরআন খতমের আয়োজন করা হয়। এরপর স্থানীয় এতিমখানায় শিশুদের মধ্যে উন্নত মানের খাবার বিতরণ করা হয়েছে।
কর্মসূচিতে উপজেলা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম এবং শেরপুর পৌর বিএনপির সভাপতি স্বাধীন কুমার কুন্ডু ও সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ আহমেদসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা–কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে গভীর শোক ও সম্মান জানিয়ে কালো ব্যাজ ধারণ করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ফোরামের উদ্যোগে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে কালো ব্যাজ ধারণ কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য (শিক্ষা) মাহফুজুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ আবদুর রব, জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি শামছুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
[প্রতিবেদন তৈরিতে তথ্য দিয়েছেন প্রথম আলোর সংশ্লিষ্ট এলাকার নিজস্ব প্রতিবেদক, প্রতিনিধি ও সংবাদদাতারা]