
মাসের প্রথম সপ্তাহ, দুপুরবেলা হাতে কাজ কিছুটা কম। নুসরাত লামিয়া ফেসবুকে স্ক্রল করছেন, নজরে পড়ল একটি সুন্দর ভবনের ছবি। ছবিটি দেখে তিনি লাইক ও কমেন্ট করলেন। পরদিনই ফোন এল, তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, আপনি যে বিল্ডিংয়ের ছবি দেখেছিলেন, সেই প্রকল্প নিয়ে কি কিছু জানতে চান?
যাত্রার শুরুটা এভাবেই। নুসরাত লামিয়া একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে কর্মরত। তিনি দীর্ঘদিন দেশের বাইরে কর্মরত ছিলেন। ঢাকায় ফেরার পর পরিবারের জন্য একটি নিরিবিলি, নিরাপদ ও মানসম্পন্ন আবাসনের খোঁজ করছিলেন। ব্যস্ততার কারণে কোথা থেকে কীভাবে শুরু করবেন বুঝতে পারছিলেন না।
সোশ্যাল মিডিয়ায় লামিয়া যে ভবনের ছবিটি দেখেছেন, সেটি ছিল ‘জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেড’-এর একটি প্রকল্প। অপশন বাছাই, সাইট ভিজিট, নথিপত্র যাচাই থেকে শুরু করে হস্তান্তর পর্যন্ত জেবিএস টিম লামিয়ার পাশে থেকেছে। আজ তিনি ও তাঁর পরিবার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় তাঁদের স্বপ্নের বাড়িতে বসবাস করছেন।
জেবিএস হোল্ডিংস বিশ্বাস করে, রিয়েল এস্টেট শুধু ইট-বালি-সিমেন্ট বা ব্যবসা নয়, এটি মানুষের স্বপ্ন ও প্রয়োজনকে প্রাধান্য দিয়ে এনে দেয় বাস্তব রূপ। নিজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে লামিয়া বলেন, ‘জেবিএস আমাদের যাত্রাকে করেছে একেবারেই ঝামেলাহীন। আমরা শুধু সিদ্ধান্ত নিয়েছি, বাকি সব কাজ তারা করে দিয়েছে।’
১. আধুনিক নকশা ও নান্দনিকতা: বিশ্বমানের আর্কিটেক্ট ও অভিজ্ঞ প্রকৌশলীদের পরিকল্পনায় প্রতিটি অ্যাপার্টমেন্ট হয়ে ওঠে প্রশস্ত, উন্মুক্ত ও আলো-বাতাস সমৃদ্ধ।
২. নিরাপদ ও টেকসই স্থাপত্য: বাংলাদেশ জাতীয় বিল্ডিং কোড (বিএনবিসি) অনুসারে ভূমিকম্পসহনীয় নকশায় প্রতিটি প্রকল্প নির্মাণ।
৩. প্রিমিয়াম উপকরণের নিশ্চয়তা: প্রতিটি ভবনে ব্যবহার করা হয় উচ্চ মানের রড, পাথর, ইট ও সিমেন্ট। যা ভবনকে করে তুলছে দৃঢ় ও দীর্ঘস্থায়ী।
৪. জাপানি দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা: খ্যাতনামা জাপানি বিশেষজ্ঞদের সহযোগিতায় প্রতিটি প্রকল্পে যুক্ত হয়েছে আন্তর্জাতিক মান, নিরাপত্তা ও টেকসই নির্মাণের নিশ্চয়তা।
৫. প্রাইম লোকেশন: রাজধানী ঢাকার প্রাণকেন্দ্র যেমন বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা, জলসিঁড়ি ও অন্যান্য সম্ভাবনাময় এলাকায় রয়েছে চলমান ও আসন্ন প্রকল্প।
৬. গ্রাহকসেবায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: বিনিয়োগকারী, জমির মালিক ও ক্রেতা—সবার প্রয়োজনকে সমান গুরুত্ব দেয়। যার মাধ্যমে জেবিএস হোল্ডিংস নিশ্চিত করছে স্বচ্ছ, নির্ভরযোগ্য ও গ্রাহকবান্ধব সেবা।
নুসরাত লামিয়ার মতো জেবিএস হোল্ডিংস হতে পারে আপনারও প্রথম পছন্দ। কারণ, জেবিএসের ভবনগুলো নিরাপদ ও ভূমিকম্পসহনীয়, বিশ্বমানের স্থাপত্যশৈলী, প্রিমিয়াম কনস্ট্রাকশন উপকরণ, আধুনিক সুযোগ-সুবিধার (লিফট, জেনারেটর, ছাদবাগান, খেলার জায়গা, জিম, কমিউনিটি স্পেস) পাশাপাশি গ্রাহকের প্রতি সর্বোচ্চ যত্ন, প্রতিশ্রুতি পূরণ এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে হস্তান্তরের উদাহরণ। এ ছাড়া রয়েছে নির্ভেজাল জমি ও দ্রুত ফ্ল্যাট রেজিস্ট্রেশনের নিশ্চয়তা।
তাই, আপনার স্বপ্নের আবাসনের যাত্রা শুরু হোক জেবিএস হোল্ডিংস লিমিটেডের সঙ্গে। জেবিএস হোল্ডিংসের প্রকল্প সম্পর্কে জানতে যোগাযোগ করুন ০১৭৫৫৬৬০৬৮০ নম্বরে।