বর্তমানে ক্রেতারা অনেক বেশি সচেতন ও তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভ্যস্ত। কোনো পণ্য কেনার আগে ক্রেতারা এনার্জি-এফিশিয়েন্সি, ফিচার, মূল্য সামঞ্জস্য, সহজলভ্যতা ও বিকল্প অপশনগুলোর তুলনামূলক বিশ্লেষণ করে থাকেন। একই সঙ্গে শহর ছাড়িয়ে গ্রামাঞ্চলেও আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের উপস্থিতি ব্যাপকভাবে বেড়েছে।
বাংলাদেশের রেফ্রিজারেটের বাজারে বড় ধরনের কী কী পরিবর্তন লক্ষ করেছেন?
প্রত্যয়ী চাকমা: বর্তমানে ক্রেতারা অনেক বেশি সচেতন ও তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে অভ্যস্ত। কোনো পণ্য কেনার আগে তাঁরা এনার্জি-এফিশিয়েন্সি, ফিচার, মূল্য সামঞ্জস্য, সহজলভ্যতা ও বিকল্প অপশনগুলোর তুলনামূলক বিশ্লেষণ করে থাকেন। একই সঙ্গে শহর ছাড়িয়ে গ্রামাঞ্চলেও আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের উপস্থিতি ব্যাপকভাবে বেড়েছে।
বৈশ্বিক ব্র্যান্ডগুলোর রেফ্রিজারেটর এখন কীভাবে সাধারণ ভোক্তার নাগালে?
প্রত্যয়ী চাকমা: স্থানীয় উৎপাদন–সুবিধা, উন্নত সাপ্লাই চেইন, ফাইন্যান্স স্কিম ও ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্কের কারণে এখন আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো সাধারণ ভোক্তাদের কাছে পৌঁছে যাচ্ছে।
শহর ছাড়িয়ে উপজেলা বা গ্রামীণ পর্যায়ে রেফ্রিজারেটরের প্রসার কতটা
বেড়েছে?
প্রত্যয়ী চাকমা: সিঙ্গার বাংলাদেশের ৫০০+ শাখার মাধ্যমে এখন সব পর্যায়ে সিঙ্গার ও বেকোর মতো গ্লোবাল ব্র্যান্ডের রেফ্রিজারেটরসহ অন্য সব ইলেকট্রনিক পণ্য সহজলভ্য হয়ে উঠেছে। গ্রামাঞ্চলেও এর চাহিদা রয়েছে।
বৈশ্বিক ব্র্যান্ডের রেফ্রিজারেটর বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে ক্রেতারা এখন কোন বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখছেন?
প্রত্যয়ী চাকমা: এনার্জি সেভিং, লং টার্ম ওয়ারেন্টি, আধুনিক ডিজাইন ও পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি এখন ক্রেতার মূল বিবেচ্য বিষয়।
প্রত্যয়ী চাকমা
স্পেশালিস্ট ইঞ্জিনিয়ার, প্রোডাকশন, সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড।