যে পাঁচ কোম্পানির শেয়ারের দাম সবচেয়ে বেশি কমল

আজ সোমবার সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবস। শেয়ারবাজারের লেনদেন শেষ হয়েছে। আজ দিন শেষে বাজারের তিনটি সূচকই ছিল নিম্নগামী। লেনদেনও হয়েছে গতকালের চেয়ে কম। আজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন হয়েছে ৪৬৪ কোটি ৫৩ লাখ টাকার শেয়ার। দেখে নেওয়া যাক, আজ মূল্যহ্রাসের দিক থেকে কোন কোম্পানিগুলো শীর্ষে।

বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স

মূল্যহ্রাসের দিক থেকে সোমবার প্রথম স্থানে আছে বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স। আজ এই কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে ৭ দশমিক ৫৭ শতাংশ বা ৫০ পয়সা। গতকাল রোববার দিন শেষে এই কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল ৬ দশমিক ৬ টাকা। আজ কমে হয়েছে ৬ দশমিক ১ টাকা। কোম্পানিটি সর্বশেষ লভ্যাংশ দিয়েছে ২০১৩ সালে।

দেশ গার্মেন্টস

ডিএসইর ওয়েবসাইটের তথ্যানুসারে, আজ মূল্যহ্রাসের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে আছে দেশ গার্মেন্টস। আজ কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কমেছে ৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ বা ৭ টাকা ১০ পয়সা। আজ সোমবার দিন শেষে শেয়ারটির দাম হয়েছে ১০৫ টাকা। গতকাল দিন শেষে দাম ছিল ১১২ দশমিক ১ টাকা। কোম্পানিটি ২০২৪ ও ২০২৩ সালে ৩ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।

বার্জার পেইন্টস

মূল্যবৃদ্ধির দিক থেকে তৃতীয় স্থানে আছে বার্জার পেইন্টস। এই কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে ৬ দশমিক ২৪ শতাংশ বা ১৪১ টাকা ১০ পয়সা। গতকাল রোববার দিন শেষে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ছিল ১ হাজার ৭৩৬ দশমিক ৬ টাকা। আজ দিন শেষে দাম কমে হয়েছে ১ হাজার ৫৯৫ দশমিক ৫ টাকা। কোম্পানিটি ২০২৪ সালে ৫০০ শতাংশ; ২০২৩ সালে ৪০০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে।

উত্তরা ফাইন্যান্স

চতুর্থ স্থানে আছে উত্তরা ফাইন্যান্স কোম্পানি লিমিটেড। আজ এই কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ বা ৬০ পয়সা। গতকাল রোববার দিন শেষে এর দাম ছিল ১০ দশমিক ৩ টাকা। আজ দিন শেষে দাম হয়েছে ৯ দশমিক ৭ টাকা। কোম্পানিটি সর্বশেষ লভ্যাংশ দিয়েছে ২০১৯ সালে।

লাভেলো

পঞ্চম স্থানে থাকা লাভেলোর শেয়ারের দাম কমেছে ৫ দশমিক ১৯ শতাংশ বা ৪ টাকা ৪০ পয়সা। গতকাল রোববার দিন শেষে এই কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল ১০৪ টাকা। আজ দিন শেষে এর দাম হয়েছে ৯৮ দশমিক ৬ টাকা। এই কোম্পানি ২০২৪ সালে ১০ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছে। ২০২৩ সালে দিয়েছে ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ।