Thank you for trying Sticky AMP!!

বিলুপ্ত ছিটমহলের সব শিক্ষার্থী আসছে উপবৃত্তির আওতায়

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)

বিলুপ্ত ছিটমহলে অবস্থিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বহু সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থী সরকারের উপবৃত্তি বঞ্চিত হয়ে আসছে। সেখানে এখানো শতভাগ উপবৃত্তি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। ছিটমহল বিলুপ্তির প্রায় ৯ বছর পর এবার সেখানকার শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির আওতায় আনার উদ্যোগ নিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।

Also Read: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্কলার পুরস্কার, ২২ শিক্ষার্থী পাবেন ৩ লাখ করে টাকা

মাউশি থেকে এরই মধ্যে বিলুপ্ত ছিটমহলের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও শিক্ষার্থীদের পূর্ণাঙ্গ তথ্য চেয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো ওই চিঠিতে আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে সব তথ্য পাঠানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়। সংশ্লিষ্ট উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তাঁর আওতাধীন উপজেলার বিলুপ্ত ছিটমহলে অবস্থিত পাঠদানের অনুমতিপ্রাপ্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা) তথ্যের তালিকা নির্ধারিত ছকে পাঠাবেন। পরবর্তী সময়ে যদি কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নতুন করে পাঠদানের অনুমতি পেয়ে থাকে, তাহলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তথ্যও পাঠাবেন।

Also Read: টাইমস হায়ার র‌্যাঙ্কিং, বিশ্বের সেরা এক হাজারে বাংলাদেশের যে ৪ বিশ্ববিদ্যালয়

মাউশির ওয়েবসাইটে থাকা নির্ধারিত ছকে বিভাগ, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন, গ্রাম, ই-আইআইএন নম্বর ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম পাঠাতে হবে। তালিকাসহ যাবতীয় তথ্য হার্ড কপি ডাকযোগে এবং সফট কপি ই-মেইলে (hsp@pmeat.gov.bd) পাঠাতে হবে।

Also Read: টাইমস হায়ার র‌্যাঙ্কিং: ৮০০ বিশ্ববিদ্যালয়ে নেই বাংলাদেশের একটিও, ভারত-পাকিস্তানের ৩২টি

২০১৫ সালের ৩১ জুলাই বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল বিনিময় বাস্তবায়ন করা হয়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত হন ভারতের ১১১টি ছিটমহলের নাগরিকেরা। অন্যদিকে ভারতের সঙ্গে যুক্ত হন বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহলের বাসিন্দারা। বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত ১১১টি ছিটমহলের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের শতভাগ উপবৃত্তির আওতায় আনতে কাজ করছে সরকার।

Also Read: আইইএলটিএসে কোনো বিষয়ে ভালো না করলে পরীক্ষা দেওয়া যাবে আবার