২০০৬ সালে টাইম ম্যাগাজিনে ‘এয়ার ফ্রেশনার কি আসলেই ফ্রেশ?’ শিরোনামে একটা লেখা ছাপা হওয়ার পর সাড়া পড়ে গিয়েছিল ভোক্তা মহলে৷ বিভিন্ন ধরনের এয়ার ফ্রেশনারে গ্লাইকল ইথার, তারপিন ইত্যাদি রাসায়নিকের ব্যবহার নিয়ে প্রশ্ন উঠেছিল৷
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই রাসায়নিকগুলো দিনের পর দিন শ্বাসপ্রশ্বাসের সঙ্গে গ্রহণ করার ফলে কেবল হাঁপানি বা ফুসফুসের ক্ষতিসাধনই করে না, এমনকি ক্যানসারের ঝুঁকিও বাড়াতে পারে৷ এয়ার ফ্রেশনারের বায়বীয় বা ভোলাটাইল রাসায়নিকের প্রভাব ফুসফুসের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়৷ ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলের গবেষকেরা বলছেন, এয়ার ফ্রেশনারে এমন কোনো জাদুকরি ক্ষমতা নেই, যা ঘরের বায়ুকে ফ্রেশ বা তাজা করতে পারে, এটি কেবল পূতিগন্ধকে আড়াল করে মাত্র৷ তার চেয়ে দূষিত বায়ূ দূর করে দেওয়ার জন্য দরজা-জানালা খুলে প্রচুর বাতাস চলাচল করানো অথবা বায়ু শোধন করে এমন শীতাতপনিয়ন্ত্রক ব্যবহার করা ভালো৷ ওয়েবমেড৷