হাতে মেহেদী পরার কি কোনো কারণ লাগে?আর কারণ থাকলে তো কোনো কথাই নেই।আমাদের সংস্কৃতিতে নারীদের হাত রাঙাতে প্রয়োজন কেবল একটা ‘বাহানা’।কয়েক বছর ধরেই ট্রেন্ডে আছে মেহেদীর মিনিমালিস্ট নকশা।বিয়ের কনে ছাড়া আর কাউকেই হাত ভর্তি করে মেহেদী পরতে দেখা যায় না।এমনকি বিয়ের অনেক কনেই মিনিমাল নকশা পছন্দ করেন।মেহেদীতে ফুল–লতা–পাতার নকশা আগেও ছিল। তবে এখন পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে প্রিন্ট স্টাইলে ফুলেল নকশা বেশ চলছে।পানিপাতা আর ময়ূরের নকশা সব সময়ই প্রাসঙ্গিক।তবে মেহেদীর নকশায় সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো গোল ভরাট বা বৃত্ত।
বিজ্ঞাপন
আবারও ফুল–লতা–পাতা।জলছাপ নকশা হলো হাতে ছড়ানো–ছিটানো অল্প অল্প নকশা। এই নকশায় লতাপাতার কাজ থাকে বেশি।আধুনিক পোশাকের সঙ্গে আংটি স্টাইলের নকশা কম বয়সীদের মধ্যে বেশ ট্রেন্ডি। সারা হাতে নয়, কেবল আঙুলে নকশাও তরুণীদের কাছে খুব জনপ্রিয়।অনেকে আবার কেবল একটি বা দুটি আঙুলে নকশা করেন।গোল মান্ডালা নকশার চল থেকেই যাবে।আধুনিক, মিনিমালিস্ট এসব নকশায় ফুটে ওঠে আভিজাত্য।