লাশ শনাক্ত করতে স্বজনদের নমুনা সংগ্রহ

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের কর্ণগোপের হাসেম ফুডস লিমিটেড কারখানার আগুনে মারা যাওয়া ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য স্বজনদের নমুনা সংগ্রহ করছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। শনিবার রাত ৮টা পর্যন্ত ৪০ জনের মরদেহ শনাক্ত করতে ৫৬ স্বজনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।

অগ্নিকাণ্ডে নিখোঁজ ব্যক্তিদের স্বজনেরা ডিএনএ নমুনা দিতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভিড় করেন।
ছবি: তানভীর আহাম্মেদ
ডিএনএ নমুনা দেওয়ার জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে নাম লেখাচ্ছেন স্বজনেরা।
অগ্নিকাণ্ডে নিখোঁজ ছেলে মোহাম্মদ আলীর জন্য ডিএনএ নমুনা দিতে এসে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কান্নায় ভেঙে পড়েন বাবা শাহাদাত খান।
ডিএনএ নমুনা দিতে এসে কান্নায় ভেঙে পড়েন নিখোঁজ অমৃতা বেগমের মেয়ে সোমা আক্তার।
নিখোঁজ নাজমা খাতুনের সন্ধানে ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করার প্রস্তুতি।
নিখোঁজ মেয়ে রীমা আক্তারের জন্য ডিএনএ নমুনা দেন বাবা জসীমউদ্দিন।
নারায়ণগঞ্জের হাসেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের কারখানার অগ্নিকাণ্ডে নিখোঁজ মেয়ে নুসরাত জাহান টুকটুকির সন্ধানে ডিএনএ নমুনা দিতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আসেন বাবা হাসানুজ্জামান সরকার।
রূপগঞ্জের কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত নাজমা বেগমের মেয়ে পাখি ও ছেলে নাজমুল খালার সঙ্গে ঢামেক মর্গে এসেছেন ডিএনএ নমুনা দিতে। বোনের সন্ধানে মর্গে আহাজারি করেন মমতাজ বেগম ও সালমা বেগম।
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ঢাকা জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে নিহতদের স্বজনদের হাতে ক্ষতিপূরণের ২৫ হাজার টাকা তুলে দেওয়া হচ্ছে।