‘বেহুলার বাসরঘর’ এখন যেমন

বগুড়ার মহাস্থানগড় থেকে খানিকটা দূরে গোকুল গ্রামে রয়েছে ‘গোকুল মেধ’ বা ‘লখিন্দরের মেধ’। বেহুলার বাসরঘর নামে জায়গাটি বেশি পরিচিত। ধারণা করা হয়, সপ্তম থেকে দ্বাদশ খ্রিষ্টাব্দে এটি তৈরি। কিংবদন্তি চরিত্র বেহুলা-লখিন্দর এখানে নিশি যাপন করেছেন, স্থানীয় মিথে এমনটা রয়েছে। তবে পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ ও ইবনে বতুতার লেখা থেকে জানা যায়, এখানে একটি বৌদ্ধমঠ ছিল। সবুজ ঘাসে ঢাকা অনিন্দ্যসুন্দর প্রাচীন এ মঠ পর্যটকদের আনাগোনায় মুখর থাকে সারাক্ষণ। ছবিগুলো সম্প্রতি তোলা-

পাখির চোখে ঐতিহাসিক গোকুল মেধ
পাখির চোখে ঐতিহাসিক গোকুল মেধ
প্রত্নতাত্ত্বিক খননে গোকুল মেধে ১৭২টি কুঠুরি বা কক্ষের সন্ধান পাওয়া গেছে
গোকুল মেধের চারপাশ দিয়ে রয়েছে এমন ছোট ছোট কুঠুরি বা কক্ষ
প্রতিদিনই গোকুল মেধে ঘুরতে আসেন দর্শনার্থীরা
গোকুল মেধের সৌন্দর্য বাড়াতে বাগানে লাগানো হয়েছে ফুলের গাছ
‘বেহুলার বাসরঘর’ নামে পরিচিত এ মেধ আসলে ইটের উঁচু স্তূপ
শিশুকে সঙ্গে নিয়ে গোকুল মেধে ঘুরতে এসেছে একটি পরিবার
চারপাশ দিয়ে ধাপে ধাপে বানানো হয়েছে মেধের কুঠুরিগুলো
সবুজে ঘেরা নান্দনিক স্থাপত্য গোকুল মেধ দর্শনার্থীদের নজর কাড়ে