অমাবস্যা-পূর্ণিমায় পদ্মা নদীতে রুই ও কাতলা মাছ ডিম ছাড়ে। ডিম থেকে রেণু হয়ে পদ্মা নদীর তীর ধরে ভাসতে থাকে। এই রেণু ফাঁদ পেতে যাঁরা ধরেন, তাঁদের বলা হয় সাবাইরা। রেণু ধরার কার্যক্রম শুরু হয় বর্ষা মৌসুমের জ্যৈষ্ঠ থেকে আষাঢ় মাস পর্যন্ত। রাতে পেতে রাখা ফাঁদ থেকে ভোরে রেণু সংগ্রহ করে ঘাটে এনে মৎস্যচাষিদের কাছে বিক্রি করা হয়। প্রতি কেজি রেণু ৩০০০ থেকে ৫০০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়। ফরিদপুর সদর উপজেলার নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের গোলডাঙ্গী এলাকায় সকাল ৬টা থেকে ৮টা পর্যন্ত ২ ঘণ্টার বিকিকিনিতে ঘাট হয়ে ওঠে সরগরম। রেণু সংগ্রহ ও বিক্রি নিয়ে ছবির গল্প।