গোলাপের চারার গ্রাম

বগুড়ার মহাস্থানগড়ে ঢোকার একটু আগেই চোখে পড়বে বাহারি ফুল। মহাসড়কের দুই ধারে থরে থরে সাজিয়ে রাখা হয়েছে ফুলগাছ। বগুড়া শহর থেকে উত্তরে মহাসড়ক ঘেঁষে গোকুল নামে গ্রামটির অবস্থান। বর্তমানে এখানে দুই শতাধিক নার্সারি আছে। গোকুল গ্রামের পাশেই ধাওয়াকোলা গ্রামের মাঠেও গড়ে উঠেছে নার্সারি। প্রতিবছর এখান থেকে ৩০–৪০ লাখ গোলাপের চারা সারা দেশে বিক্রি হয়। গোলাপের চারা ছাড়াও গ্লাডিওলাস, চন্দ্রমল্লিকা, জারবেরা, রজনীগন্ধাসহ বাহারি ফুলের চারা বিক্রি হচ্ছে।

গোলাপের চারার পরিচর্যা করছেন এক শ্রমিক।
গোলাপের চারার পরিচর্যা করছেন এক শ্রমিক।
সাতসকালে শিশিরভেজা গোলাপ ফুলের কলি।
বেশির ভাগ গোলাপের চারায় ফুল ফুটেছে। সেগুলো ২০–২৫ টাকায় বিক্রি হয়।
গোলাপগাছ ছেঁটে দিচ্ছেন এক ব্যক্তি।
গোলাপবাগান থেকে ফুল তুলছেন এক শ্রমিক।
শিশিরভেজা গোলাপের পাতা।
বিক্রির জন্য গোলাপ ফুলের চারা উপযোগী করে তুলছেন শ্রমিকেরা। তাঁদের সংগ্রহে আছে বাহারি গোলাপ ফুলের চারা।
কুয়াশা জমেছে গোলাপের পাতায় ও ফুলে।
কলমের মাধ্যমে গোলাপ ফুলের চারা তৈরি করছেন এক শ্রমিক।
বিক্রির জন্য গোলাপের চারা বানাচ্ছেন এক শ্রমিক।