১১০ করতেই ঘাম ঝরল ভারতের
আজকের দিনটাই যেন বোলারদের। সিলেটে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে টেস্টে একদিনেই পড়েছে ১৫ উইকেট। পার্থে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা ওয়ানডে ম্যাচে ৩০০ রান তুলতেই দুই দল হারিয়েছে ১৪ উইকেট। ইডেনেও সে রোগ সংক্রামক হয়ে দেখা দিয়েছিল। টি-টোয়েন্টি ম্যাচে পুরো ২০ ওভার খেলেও ১০৯ রানের বেশি করতে পারেনি ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সে রান তাড়া করতে নেমে ভারত হারিয়েছে ৫ উইকেট। ১১০ রান তুলতে ভারতের বিখ্যাত ব্যাটিং লাইনআপকে খেলতে হয়েছে ১৮ ওভার। বোলারদের ম্যাচ তো বটেই!
অথচ ম্যাচের শুরুটা ছিল ব্যাটসম্যানদের। প্রথম ওভারেই উমেশ যাদবের বল দুবার সীমানা ছাড়িয়েছে। দ্বিতীয় ওভারে খলিল আহমেদকে সে ভাগ্য বরণ করতে হয়েছে একবার। তৃতীয় ওভার থেকে শুরু হলো মড়ক। যাদবের বলে রামদিনের ক্যাচ দেওয়া দিয়ে শুরু হলো। পরের ওভারে রান আউট ফিরলেন শাই হোপ। পরের ওভারেই আউট ঝড়ের পূর্বাভাস দেওয়া শিমরন হেটমায়ার। ২৮ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলা ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস আর গতি পায়নি।
একে একে পোলার্ড, ব্রাভো, পাওয়েলরাও সে পথে হেঁটেছেন। ৬৩ রানে ৭ উইকেট হারানো দলটি ১০০ এর নিচে গুটিয়ে যেতে পারত। আটে নামা ফ্যাবিয়ান অ্যালেনের ২৭ রানে সে লজ্জা থেকে রক্ষা পায় সফরকারীরা। দলকে ৮৭ রানে রেখে অ্যালেন আউট হলেও বাকি দুই ওভারে ২২ রান এনে দিয়েছেন পল ও পিয়েরে। ৮ উইকেটে ১০৯ রানে থামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।
কোহলি বিহীন ভারতের শুরুটা ছিল ভয়ংকর। দলীয় ৭ রানেই ফিরেছেন রোহিত, ৯ রান পরে তাঁর সঙ্গী হয়েছেন ধাওয়ান। ৫০ পেরোনোর আগে এই মিছিলে যুক্ত হয়েছেন ঋষভ পন্ত ও লোকেশ রাহুল (১৬)। ৪৫ রানে চতুর্থ উইকেট হারানো ভারতকে খাদের কিনার থেকে উদ্ধার করেন মনীষ পান্ডে ও দীনেশ কার্তিক। ৩৮ রানের পঞ্চম উইকেট জুটি গড়ে পান্ডে (১৯) ফিরলেও কার্তিক দায়িত্ব সেরে এসেছেন। ৩৪ বলে ৩১ রান করে অপরাজিত ছিলেন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান। তবে ভারতের কাজটা সহজ করেছেন ক্রুনাল পান্ডিয়া। ৯ বলে ৩ চারে ২১ রান করেছেন এই বাঁহাতি।
আরও পড়ুন
-
সোহেল চৌধুরী হত্যায় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষীরা গা বাঁচিয়ে সাক্ষ্য দিয়েছেন: আদালত
-
চট্টগ্রামে বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমানের বৈমানিক নিহত
-
রায় শুনে যা বললেন সোহেল চৌধুরী–দিতির মেয়ে লামিয়া
-
নায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যায় আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ ৩ জনের যাবজ্জীবন, ৬ জন খালাস
-
ইসরায়েলের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বোমার চালান স্থগিত করা কেন বড় হুঁশিয়ারি