২৫ বছর ধরে টেস্ট খেলছে বাংলাদেশ। সিকি শতকের ইতিহাসে অনেক গৌরব-গাঁথার অংশ হয়েছে বাংলাদেশ। অগৌরবের অনেকে রেকর্ডেও অবশ্য আছে বাংলাদেশের নাম।
• সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ান। ২০০১ সালে টেস্ট অভিষেকে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১৭ বছর ৬৩ দিন বয়সে সেঞ্চুরি করেন মোহাম্মদ আশরাফুল।• সবচেয়ে কম বয়সে ১০ উইকেট। ২০০৫ সালে ঢাকায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১২ উইকেট নেওয়া ম্যাচের শুরুর দিন এনামুল হক জুনিয়রের বয়স ছিল ১৮ বছর ৪০ দিন।• টেস্টে দলের দ্বিতীয় ইনিংসে সর্বোচ্চ উদ্বোধনী জুটি। ২০১৫ সালে খুলনায় পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩১২ রান যোগ করেন ইমরুল কায়েস ও তামিম ইকবাল।
২০১৪ সালে ইতিহাসের তৃতীয় খেলোয়াড় হিসেবে এক টেস্টে সেঞ্চুরি ও ১০ উইকেট পেয়েছেন সাকিব আল হাসান। প্রথম দুজন ইংল্যান্ড ও পাকিস্তানের দুই কিংবদন্তি ইয়ান বোথাম ও ইমরান খান।
২০১৩ সালে চট্টগ্রামে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট ইতিহাসের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে এই কীর্তি সোহাগ গাজীর।
২০১২ সালে খুলনায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেকে দশে নেমে ১১৩ রান আবুল হাসানের।
• টেস্টে পুরো ম্যাচে মাত্র ২ উইকেট হারিয়ে জয়ের ঘটনা পাঁচটি, এর একটি বাংলাদেশের বিপক্ষে। ২০০৩ সালে চট্টগ্রামে বাংলাদেশকে দুই ইনিংসে ১৭৩ ও ২৩৭ রানে অলআউট করার মাঝে ২ উইকেটে ৪৭০ রান তুলে ইনিংস ঘোষণা করে দক্ষিণ আফ্রিকা।• অভিষেক থেকে শুরু করে ২০০৪ সালে ভারত সিরিজ পর্যন্ত টানা ১৬টি সিরিজে হারে বাংলাদেশ। টানা সিরিজ হারার বিশ্ব রেকর্ড এটাই। ২০০৫ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত টানা ১১ সিরিজ হেরে দুইয়েও বাংলাদেশ।• টানা টেস্ট হার। ২০০১ সালের জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্ট থেকে শুরু করে ২০০৩ সালের ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্ট পর্যন্ত টানা ২১ টেস্ট হারে বাংলাদেশ।• এক দিনে সবচেয়ে বেশি রানের রেকর্ড। ২০০২ সালে কলম্বো টেস্টের দ্বিতীয় দিনে ৫০৯ রান তোলে শ্রীলঙ্কা।• ইনিংসে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি। ২০০১ সালে মুলতানে এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে একমাত্র ইনিংসে পাঁচ সেঞ্চুরিতে ৩ উইকেটে ৫৪৬ রান করে পাকিস্তান। ১৯৫৫ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটসম্যানরাও পাঁচ সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন।