Thank you for trying Sticky AMP!!

নারায়ণ মূর্তি, ২০১৪

ইনফোসিসের নারায়ণ মূর্তির জন্ম

২০ আগস্ট ১৯৪৬

ভারতীয় বহুজাতিক প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান ইনফোসিসের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং শতকোটিপতি ব্যবসায়ী নাগাভারা রামারাও (এন আর) নারায়ণ মূর্তি ভারতের কর্ণাটকের মহীশুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ইনফোসিসের সাত প্রতিষ্ঠাতার একজন।

২০ আগস্ট ১৯৯৫

কম্পিউটার ও সফটওয়্যার সংরক্ষণ নিয়ে নিউইয়র্ক টাইমসে নিবন্ধ প্রকাশিত।

২০ আগস্ট ১৯৪৬
ইনফোসিসের নারায়ণ মূর্তির জন্ম
ভারতীয় বহুজাতিক প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান ইনফোসিসের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং শতকোটিপতি ব্যবসায়ী নাগাভারা রামারাও (এন আর) নারায়ণ মূর্তি ভারতের কর্ণাটকের মহীশুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ইনফোসিসের সাত প্রতিষ্ঠাতার একজন। অবসর গ্রহণের আগপর্যন্ত বিভিন্ন সময় তিনি ইনফোসিসের চেয়ারম্যান, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, প্রেসিডেন্ট ও চিফ মেন্টরের দায়িত্ব পালন করেছেন। গত এপ্রিলের হিসাবে নারায়ণ মূর্তির সম্পদের পরিমাণ ৪১০ কোটি মার্কিন ডলার। ফোর্বস সাময়িকীর তালিকা অনুযায়ী তিনি পৃথিবীর ৭১১তম ধনী।

তড়িৎ প্রকৌশলে স্নাতক নারায়ণ মূর্তি ইনফোসিস প্রতিষ্ঠাতার আগে প্রধান সিস্টেমস প্রোগ্রামার হিসেবে ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট আহমেদাবাদে এবং পুনের পাটনি কম্পিউটার সিস্টেমসে চাকরি করেছেন। ১৯৮১ সালে তিনি ইনফোসিস প্রতিষ্ঠা করেন এবং ২০০২ সাল পর্যন্ত তিনি ইনফোসিসের সিইও ছিলেন। ২০০২ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত তিনি প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেন।

ইনফোসিসের নারায়ণ মূর্তি

ফরচুন সাময়িকী নারায়ণ মূর্তিকে সমসাময়িক কালের সেরা ১২ উদ্যোক্তার একজন হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। আউটসোর্সিংয়ে তাঁর অবদানের জন্য টাইম সাময়িকী ও সিএনবিসি নারায়ণ মূর্তিকে ‘ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি খাতের জনক’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছে। নারায়ণ মূর্তি ভারত সরকারের পদ্মবিভূষণ ও পদ্মশ্রী পদক পেয়েছেন। নারায়ণ মূর্তির লেখা উল্লেখযোগ্য বই হলো আ বেটার ইন্ডিয়া, আ বেটার ওয়ার্ল্ড (২০০৯)।

২০ আগস্ট ১৯৯৫
কম্পিউটার ও সফটওয়্যার সংরক্ষণ নিয়ে নিইইয়র্ক টাইমসে নিবন্ধ
পুরোনো, ফেলে দেওয়া, অকেজো কম্পিউটার যন্ত্রপাতি ও সফটওয়্যারের স্মৃতি নিয়ে মার্কিন সংবাদপত্র দ্য নিউইয়র্ক টাইমসে জর্জ জনসন একটি নিবন্ধ লেখেন। নিবন্ধটি প্রকাশিত হয় মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ ৯৫ অপারেটিং সিস্টেম বাজারে আসার ঠিক আগে আগে। এই নিবন্ধে বলা হয়, নতুন প্রযুক্তি এলে পুরোনো প্রযুক্তি হারিয়ে যায়, তা ভার্চ্যুয়াল হোক বা অন্য কিছু। যেমনটা ঘটতে যাচ্ছে উইন্ডোজ ৩.১ অপারেটিং সিস্টেমের বেলায়। ডিজিটাল বিপ্লব যেন চলছে দেশজুড়ে। উইন্ডোজ ৩.১ লাখ লাখ কপি হার্ডডিস্ক থেকে মুছে ফেলা হবে নতুন উইন্ডোজ ৯৫-কে জায়গা করে দিতে।
নিউইয়র্ক টাইমসের এই নিবন্ধে পুরোনো সফটওয়্যার ও যন্ত্রাংশের স্মৃতি ধরে রাখার তাগিদ জানানো হয়। ব্যক্তিগতভাবে অনেকেই এবং প্রাতিষ্ঠানিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের কম্পিউটার হিস্ট্রি মিউজিয়াম কম্পিউটার প্রযুক্তির পুরোনো যন্ত্রপাতি ও সফটওয়্যার সংরক্ষণ করার উদ্যোগ নেয়।

সূত্র: কম্পিউটার হিস্ট্রি ডটওআরজি, কম্পিউটার হোপ ও উইকিপিডিয়া