শিল্পপতি ও বড় ব্যবসায়ীদের কথা আলাদা। নিজেদের টাকা তো আছেই, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে সহজে ঋণও নিতে পারেন তাঁরা। নিয়ে ব্যবসা করতে পারেন, কারখানাও গড়তে পারেন। কিন্তু স্বল্প আয়ের সাধারণ মানুষ ...
চলতি ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে সঞ্চয়পত্র বিক্রির মাধ্যমে সরকার ২০ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছিল। অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসেই (জুলাই-নভেম্বর) সরকার সংগ্রহ করে ফেলেছে ১৯ হাজার ৪৪ কোটি ...
কোন সঞ্চয়পত্রে মানুষের বিনিয়োগ কেমন, এ তথ্য খুঁজতে গিয়ে জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের ২০১৯ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন ঘেঁটে দেখা যায়, সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্র।
সঞ্চয়পত্রে সুদ পাওয়া যায় ভালোই। সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় পেনশনার সঞ্চয়পত্র থেকে ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ। সঞ্চয়পত্র অনুযায়ী সুদের হারের তারতম্যও আছে। আবার মেয়াদের আগে ভাঙালে সুদ কমে যায়। এমন সঞ্চয়পত্রও আছে যে ...
সাম্প্রতিক এক আদেশে সরকার অটিস্টিকদের জন্য গড়ে ওঠা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক তিন বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের সুযোগ দিয়েছে। এ জন্য সঞ্চয়পত্র বিধি, ১৯৭৭ (সংশোধিত ২০১৫) সংশোধন ...
অবশেষে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা কাগজে-কলমে নির্ধারণ করেছে সরকার। অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) গতকাল বৃহস্পতিবার এ ব্যাপারে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।
যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অটিস্টিকদের জন্য গড়ে উঠেছে, এখন থেকে সেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক তিন বছর মেয়াদি সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ করতে পারবে। এত দিন কোনো প্রতিষ্ঠান এই সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ ...