আমাদের দেশে এমনিতেই নাগরিক সমাজের পরিসর অত্যন্ত ছোট। এর মধ্যে সৈয়দ আবুল মকসুদ ও খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ সাহেবদের মৃত্যু নাগরিক সমাজকে আরও সংকুচিত করল। এঁদের মতো ব্যক্তিত্বরা আগামী প্রজন্মের পথিকৃৎ ...
প্রতি মঙ্গলবার প্রথম আলোয় মকসুদ ভাইয়ের লেখা ছাপা হয়। সোমবার সকালে তিনি টেলিফোন করে বলতেন, লেখা তৈরি, কাউকে পাঠিয়ে দেন। এর ব্যত্যয় ঘটেছে এমন নজির নেই বললেই চলে
সৈয়দ আবুল মকসুদ আমার শিয়রের কাছে থাকেন। রয়ে যাবেন। তাঁর লেখা মাওলানা ভাসানীর বিশাল জীবনীগ্রন্থটি আমার জন্য নিত্যব্যবহার্য। কারণ, আমি বাংলাদেশের গড়ে ওঠার ইতিহাস নিয়ে উপন্যাসধারা লিখে চলেছি—লিখে চলেছি ...
মকসুদ ভাইয়ের লেখক-গবেষক-সাংবাদিক সত্তার বাইরে আর একটি সত্তা সবার কাছে পরিচিত, তা হলো বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা বিষয়ে তাঁর প্রতিবাদী অবস্থান। সৈয়দ আবুল মকসুদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে লিখেছেন রাশেদ খান মেনন
স্বাধীনতার ৫০ বছরে তাঁর প্রতিক্রিয়া কী, প্রথম আলোর সঙ্গে এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে প্রফেসর সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে আমার অনুভূতিটা ছিল এই রকমের যে আমরা একটি মারাত্মক মরণব্যাধি ...
দেশের প্রথিতযশা গবেষক, সাংবাদিক, কলাম লেখক সৈয়দ আবুল মকসুদ মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা সোয়া সাতটার দিকে তাঁকে মৃত ঘোষণা করে স্কয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। ...