মানববন্ধনে অংশ নেন সাংবাদিক সংগঠন, পেশাজীবী সংগঠন, রাজনৈতিক দলের নেতা, ব্যবসায়ী সংগঠন ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। ২২ ডিসেম্বর
মানববন্ধনে অংশ নেন সাংবাদিক সংগঠন, পেশাজীবী সংগঠন, রাজনৈতিক দলের নেতা, ব্যবসায়ী সংগঠন ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। ২২ ডিসেম্বর

প্রথম আলো-ডেইলি স্টারে হামলার প্রতিবাদে বিভিন্ন শ্রেণি–পেশার মানুষের মানববন্ধন

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার কার্যালয়ে হামলা ও আগুন দেওয়া এবং সম্পাদক পরিষদের সভাপতি নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীরকে হেনস্তা করার প্রতিবাদে রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ের পাশের রাস্তায় দাঁড়িয়ে মানববন্ধন করেছেন রাজনৈতিক দলের নেতা, পেশাজীবী সংগঠন, ব্যবসায়ী সংগঠন, সাংবাদিক সংগঠন ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ।

‘মব ভায়োলেন্সে আক্রান্ত গণমাধ্যম, আক্রান্ত বাংলাদেশ’ শীর্ষক যৌথ প্রতিবাদ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। ২২ ডিসেম্বর

আজ সোমবার দুপুরে ‘মব ভায়োলেন্সে আক্রান্ত গণমাধ্যম, আক্রান্ত বাংলাদেশ’ শীর্ষক যৌথ প্রতিবাদ ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এই মানববন্ধনের আয়োজন করে সংবাদপত্রের সম্পাদকদের সংগঠন সম্পাদক পরিষদ ও মালিকদের সংগঠন নিউজ পেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন (নোয়াব)। তবে সেখানে কেউ বক্তব্য দেননি। এর আগে একই শিরোনামে প্রতিবাদ সভাটি হয় প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে।

মানববন্ধনে অংশ নেওয়া বিশিষ্টজনেরা। ২২ ডিসেম্বর

মানববন্ধনে অংশ নেন জাতিসংঘের মুক্তচিন্তা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাবিষয়ক বিশেষ র‌্যাপোর্টিয়ার আইরিন খান, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধূরী, নাট্যজন রামেন্দু মজুমদার, ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স (আইসিসি) বাংলাদেশের সভাপতি মাহবুবুর রহমান, নারীনেত্রী শিরীন পারভীন হক, নোয়াবের সভাপতি ও ব্যবসায়ী নেতা এ কে আজাদ, সম্পাদক পরিষদের সভাপতি নিউ এজ সম্পাদক নূরুল কবীর, প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান, দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম, বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজের (বিসিআই) সভাপতি আনোয়ার উল আলম চৌধুরী পারভেজ, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান ও ডেইলি স্টারের কনসাল্টিং এডিটর কামাল আহমেদ, বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাস্টের (ব্লাস্ট) অবৈতনিক নির্বাহী পরিচালক সারা হোসেন।

মানববন্ধনে বিভিন্ন অঙ্গনের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। ২২ ডিসেম্বর

মানববন্ধনে আরও ছিলেন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এমসিসিআই) সাবেক সভাপতি নিহাদ কবির, মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি কামরান টি রহমান, ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকিন আহমেদ, ব্যাংকার অ্যাসোসিয়েশের সভাপতি ও সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মাসরুর আরেফিন, নৃবিজ্ঞানী ও দৃকের পরিচালক রেহনুমা আহমেদ, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি রিজওয়ান রাহমান, গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান এম মাসরুর রিয়াজ, ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ্‌, নিউ এজ পত্রিকার প্রকাশক শহীদুল্লাহ খান বাদল, ইনকিলাবের সম্পাদক এ এম এম বাহাউদ্দীন, সংবাদের সম্পাদক আলতামাস কবির, বণিক বার্তার সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ, বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সম্পাদক ইনাম আহমেদ, সমকালের সম্পাদক শাহেদ মুহাম্মদ আলী, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভূঁইয়া।

এই মানববন্ধনের আয়োজন করে সংবাদপত্রের সম্পাদকদের সংগঠন সম্পাদক পরিষদ ও মালিকদের সংগঠন নিউজ পেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন (নোয়াব)। ২২ ডিসেম্বর

প্রতিবাদ জানাতে এসেছিলেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকী, জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব, আজকের পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক কামরুল হাসান, ডিবিসি নিউজের সম্পাদক লোটন একরাম, প্রতিদিনের বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক মোরছালীন বাবলা, অনলাইন সংবাদমাধ্যম ঢাকা স্ট্রিমের সম্পাদক ইফতেখার মাহমুদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক কাজী মারুফুল ইসলামসহ পেশাজীবী সংগঠন, ব্যবসায়ী সংগঠন, সাংবাদিক সংগঠন ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ।