ভূমি প্রোপার্টিজ লিমিটেড: পরিকল্পিত আবাসনের বিশ্বস্ত ঠিকানা

‘স্বপ্নভূমি’ প্রকল্পটি দৃষ্টিনন্দন ও সবুজে ঘেরা আবাসন উদ্যোগ, যা সূচনালগ্ন থেকেই গ্রাহকের স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে
ছবি: ভূমি প্রোপার্টিজের সৌজন্যে

বাংলাদেশের আবাসনশিল্পে একটি নির্ভরযোগ্য নাম ভূমি প্রোপার্টিজ লিমিটেড। প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রতিষ্ঠানটি একটি পরিকল্পিত গেটেড কমিউনিটি গড়ে তোলার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। গ্রাহকদের অন্যতম মৌলিক চাহিদা নিরাপদ ও সুন্দর আবাসন পূরণে প্রতিষ্ঠানটি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

মাত্র ছয় বছর আগে ভূমি প্রোপার্টিজ লিমিটেড পরিকল্পিত আবাসন নির্মাণের যে যাত্রা শুরু করেছিল, তা আজ বাস্তবে রূপ পেয়েছে। তাদের উদ্যোগে নির্মিত গেটেড কমিউনিটি ইতিমধ্যে গ্রাহকদের মধ্যে বিপুল সাড়া ফেলেছে।

স্বপ্নভূমি: স্বপ্নের আবাসন প্রকল্প

‘স্বপ্নভূমি’ প্রকল্পটি দৃষ্টিনন্দন ও সবুজে ঘেরা আবাসন উদ্যোগ, যা সূচনালগ্ন থেকেই গ্রাহকের স্বপ্নপূরণের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটি প্রতিশ্রুতি রক্ষায় অঙ্গীকারবদ্ধ থেকে স্বপ্নভূমি প্রকল্পের উন্নয়নে দৃঢ়ভাবে কাজ করছে।

রাজউক পূর্বাচল আবাসিক প্রকল্পের ২১ ও ২২ নম্বর সেক্টর–সংলগ্ন স্থানে, জিন্দাপার্ক থেকে মাত্র ১ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত স্বপ্নভূমি প্রকল্পটি এশিয়ান হাইওয়ের সঙ্গে সরাসরি সংযুক্ত। সফলভাবে স্বপ্নভূমি প্রকল্প-১ বাস্তবায়নের পর পর্যায়ক্রমে স্বপ্নভূমি প্রকল্প-২ এবং স্বপ্নভূমি প্রকল্প-৩ বাস্তবায়নের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।

গ্রাহকসেবা ও প্রতিশ্রুতি

ভূমি প্রোপার্টিজ লিমিটেড সর্বদা গ্রাহকের সন্তুষ্টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। নিজস্ব পরিবহনের মাধ্যমে গ্রাহককে প্রকল্প ভিজিট করানো থেকে শুরু করে নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছে দেওয়া পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটি যত্নশীল ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে।

এ ছাড়া প্রকল্পের উন্নয়ন ও অগ্রগতি নিয়মিতভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার করে গ্রাহকের আস্থা ও সুনাম অক্ষুণ্ন রাখছে।

সামাজিক ও ধর্মীয় উদ্যোগ

ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতিফলন হিসেবে ভূমি গ্রুপ গড়ে তুলেছে স্বপ্নভূমি জামে মসজিদ। আর সামাজিক দায়িত্ববোধ থেকে প্রতিষ্ঠা করেছে স্বপ্নভূমি ফুটবল একাডেমি। ভূমি গ্রুপের অন্যান্য অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে ভূমি অ্যাপারেলস এবং মানবিক উদ্যোগ ‘আদর যত্ন’, যা সমাজের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতার প্রতীক।

প্রতিষ্ঠাতার কথা

ভূমি গ্রুপের কর্ণধার এম মিলন হাসান একজন দক্ষ ক্রীড়া সংগঠক এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে) কমপিটিশন কমিটির সদস্য। তিনি বিশ্বাস করেন, দেশের মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির মধ্য দিয়েই গড়ে উঠবে একটি নান্দনিক ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ।