অল্প স্বল্প গল্প

স্বর্গীয় অনুভূতি

কিম কারদাশিয়ান
কিম কারদাশিয়ান

মডেলকন্যারা সবচেয়ে বেশি ভয় পান কিসে? না আরশোলা, টিকটিকি নয়; তাঁদের সবচেয়ে বড় ভয় মুটিয়ে যাওয়াতেই। না খেয়ে আর জিম করে করে শরীরটাকে ‘বিউটি বোন’ দেখানোর নাম করে কঙ্কাল বানিয়ে ফেলাতেই যেন তাঁদের শান্তি। তবে এদিক দিয়ে ব্যতিক্রম কিম কারদাশিয়ান। মাতৃত্বজনিত কারণে তিনিও মুটিয়ে গেছেন ঢের। তবে এ নিয়ে বেশি মাথা ঘামাচ্ছেন না। কোনো কোনো তারকাকে মা হওয়ার পর এ নিয়ে আফসোস করতে দেখা যায়। তবে মা হওয়ার পর প্রথমবারের মতো নিজের ব্লগে কলম ধরা কারদাশিয়ান জানাচ্ছেন, এই স্বর্গীয় অনুভূতির প্রতিটা ন্যানো সেকেন্ড তিনি তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করছেন, ‘গত কয়েকটি সপ্তাহ ছিল আমার জীবনের সবচেয়ে রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতায় পরিপূর্ণ। আমি সময়টা উপভোগ করছি, মাতৃত্ব ব্যাপারটিকে সাদরে বরণ করে নিয়েছি, বাড়িতে নিজের পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছি।’

সম্পর্কে ভাঙন

নদীর এক পাড় ভাঙে অন্য পাড় গড়ে। শাহরুখ খান যখন পাঁচ বছরের শত্রুতার তিক্ত স্বাদ ভুলে সালমানকে বুকে টেনে নিচ্ছেন, সেই একই সময়ে নাকি দূরে ঠেলে দিচ্ছেন দীর্ঘদিনের বন্ধু অর্জুন রামপালকে! এই দুয়ের সম্পর্কে নাকি দেখা দিয়েছে ভাঙন। অর্জুনের সাম্প্রতিক কিছু কথাবার্তা উসকে দিচ্ছে এই গুঞ্জনের আগুন। অথচ খান সাহেবদের খানদানি লড়াইয়ে শাহরুখ যখন একঘরে হয়ে পড়েছিলেন, অর্জুন তাঁর ছায়াসঙ্গী হয়ে ছিলেন সেই কঠিন সময়টায়। অর্জুনের ক্যারিয়ারের কঠিন সময়টাতে শাহরুখও তাঁকে আশ্রয় দিয়েছেন। দুজনের দোস্তিটা ভালোই ছিল। এমনকি শাহরুখের কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়েও গ্যালারিতে গলা ফাটিয়েছেন অর্জুন। এখন কী এমন হলো!

ছুঁয়েই অজ্ঞান!

শাহরুখ খান ও অর্জুন রামপাল


তারকা মানে তো তারা। দূর আকাশে যারা থাকে। স্পর্শের বৃত্তটার অনেক বাইরে। যাঁদের শুধু দূর থেকেই দেখে যেতে হয়। কিন্তু কেউ যদি নিজের হাতের নাগালে পেয়ে যায় কোনো তারকা! সাধারণ ভক্তরা যখন নিজের সবচেয়ে পছন্দের তারকাটির সান্নিধ্য পান, অনেকেই অনেক রকম পাগলামি করে থাকেন। তবে একেবারেই অন্য রকম অভিজ্ঞতা হলো সংগীততারকা বিয়োন্সের। সম্প্রতি একটি কনসার্টে বিয়োন্সকে একেবারে কাছে পেয়েছিলেন তাঁর এক পুরুষভক্ত। তাঁকে এত কাছে পেয়ে ভক্তটির উচ্ছ্বাস ছিল বাড়াবাড়ি রকমের। এটা দেখতে পেয়ে বিয়োন্স হাঁটু গেড়ে সেই ভক্তটিকে আলিঙ্গনে বাঁধেন। আর সঙ্গে সঙ্গেই সেই ভক্তটি অজ্ঞান! এরপর চিকিৎসক, হাসপাতাল...সে এক কেলেঙ্কারি!

লাজুকলতা

নার্গিস ফখরি

তারকাদের একটু-আধটু বেহায়াপনা থাকাটা দোষের কিছু নয়। বরং সাতঘাটের পানি খেতে হয় তাঁদের। কাজটাই এমন, মিশতে হয় বারো রকমের মানুষের সঙ্গে। তাঁদের লজ্জাবতীর শাখা হলে কি চলে। তবে নার্গিস ফখরি দাবি করছেন, তিনি একেবারে লাজুকলতা। একটু ছুঁয়ে দিলেই লজ্জায় জড়সড়। নার্গিসের নতুন ছবি মাদ্রাস ক্যাফে মুক্তি পেতে যাচ্ছে। সেখানে তাঁকে দেখা যাবে এক সাংবাদিকের ভূমিকায়। বলিউডে ছোট্ট ক্যারিয়ারে এরই মধ্যে অসংখ্যবার যে পেশার মানুষটির মুখোমুখি হতে হয়েছে তাঁকে, এবার তিনি নিজেই সেই চরিত্রে। এই ছবি প্রসঙ্গেই এক সাংবাদিকের মুখোমুখি হয়ে নার্গিস বলেন, ‘আমি খুবই লাজুক একটা মেয়ে, জানি এই কথা অনেকেই বিশ্বাস করবে না।’

l রা. হা.

আইএএনএস, এএনআই

টিওআইঅবলম্বনে