হাবু আর লাবু ঠিক করল মোবাইল ফোন ব্যবহার করবে না। পুরোনো আমলের মতো কবুতরের পায়ে চিঠি বেঁধে খবর আদান–প্রদান করবে।
কথামতো কবুতর কিনে চিঠি চালাচালি শুরু হলো। এভাবে কিছুদিন যাওয়ার পর এক সকালে হাবুর কবতুর গেল লাবুর কাছে।
কিন্তু ওতে কোনো চিঠি নেই। লাবু ফিরতি চিঠিতে লিখল, ‘সমস্যা কী? চিঠি নাই কেন?’
হাবু লিখল, ‘ওটা তো বন্ধু মিসড কল ছিল!’
হাবু: দোস্ত, আমি তো ছুটিতে যাচ্ছি। একটা ভালো বই দিতে পারিস? জমজমাট উত্তেজনাপূর্ণ, রহস্যময় কোনো বই। যেন বইটা পড়ে আমার ছুটিটা ভালো কাটে।
লাবু: এই বইটা নিয়ে যা। খুবই রোমাঞ্চকর আর রহস্যময়। মজাটা হলো, নায়কের বাবাকে কে খুন করল, সেটা তুই আগে কিছুতেই বুঝতে পারবি না। একেবারে শেষ পৃষ্ঠায় গিয়ে জানবি, খুনটা আসলে বাগানের মালি করেছে!
কর্মচারী: স্যার, পাঁচ দিনের ছুটি চাই।
বস: কেন? মাত্রই তো তুমি ১০ দিন ছুটি কাটিয়ে ফিরলে।
কর্মচারী: স্যার, আমার বিয়ে।
বস: বিয়ে করবে ভালো কথা। তো এত দিন ছুটি কাটালে, তখন বিয়ে করোনি কেন?
কর্মচারী: মাথা খারাপ? বিয়ে করে আমার সুন্দর ছুটির দিনগুলো নষ্ট করব নাকি?
ছুটিতে স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে বিদেশ যাচ্ছিলেন মজনু সাহেব।
বিমানবন্দরে দাঁড়িয়ে বললেন, ‘আমি আমাদের ওয়ার্ডরোবটাকে খুব মিস করছি।’
স্ত্রী বললেন, ‘ওয়ার্ডরোব? মানে কী? কেন?’
মজনু সাহেব কাচুমাচু করে বললেন, ‘কারণ, প্লেনের টিকিটটা ওয়ার্ডরোবের ভেতরে রেখে এসেছি।’