Thank you for trying Sticky AMP!!

৬০ দিনে ধর্ষণের ২০০ মামলার তদন্ত

কুলসুম ফাতিমা। ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের পুলিশ কর্মকর্তা কুলসুম ফাতিমা। নিয়োগ পাওয়ার মাত্র দুই মাস, অর্থাৎ ৬০ দিনের মাথায় ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির ২০০ তদন্ত শেষ করেছেন তিনি। পাঞ্জাব প্রদেশের পাকপাত্তান জেলার স্টেশন হাউস অফিসার (এসএইচও) বা সাব–ইন্সপেক্টর হিসেবে নিয়োগ পাওয়া প্রথম নারী তিনি। নিয়োগ পেয়ে এত কম সময়ে ব্যতিক্রমী কৃতিত্বের জন্য আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে আলোচনায় এসেছেন তিনি।

ফাতিমার কথাতেই উঠে আসে, কন্যাশিশুদের ধর্ষণ অথবা যৌন নিপীড়নের ঘটনাগুলো স্বাভাবিকভাবে নিতে পারেন না তিনি। সব সময় ক্ষুব্ধ হতেন। কিন্তু এই পেশায় আসার আগে তেমনভাবে কিছুই করার ছিল না তাঁর।

 বিবিসিতে এক সাক্ষাৎকারে ফাতিমা বলেন, ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির শিকার ‘শিশুদের জন্য কিছু করতে পারব, এমন এক জায়গায় যাওয়ার প্রত্যাশা আমি বরাবরই করতাম। পাঞ্জাব পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর হিসেবে নিয়োগ পেয়ে আমি সেই সুযোগটি পেয়ে যাই’।

কুলসুম ফাতিমা ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির ২০০ মামলার তদন্তকাজ শেষ করে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করেছেন।

ফাতিমাকে নিয়োগ দেন পাকপাত্তানের ডিস্ট্রিক্ট পুলিশ অফিসার (ডিপিও) ইবাদাত নিসার। তিনি বলেন, এ পেশায় নারীরা আরও বেশি এলে ধর্ষণের মতো ঘটনায় মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার সুযোগ বাড়বে।

সূত্র: আইএএনএস