গ্রেট স্কলারশিপ পাওয়ার সুযোগ আছে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের
গ্রেট স্কলারশিপ পাওয়ার সুযোগ আছে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের

যুক্তরাজ্যে বৃত্তি ও পড়ালেখার সুযোগ, কী বলছে ব্রিটিশ কাউন্সিল

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের কাছে উচ্চশিক্ষার জন্য যুক্তরাজ্য একটি জনপ্রিয় গন্তব্য। কী কী সুযোগ সেখানে আছে, কোথায় পাব খোঁজখবর? জানাচ্ছে ব্রিটিশ কাউন্সিল।

২০২৫ সালের কিউএস র‍্যাঙ্কিংয়ে বিশ্বের শীর্ষ তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি এবং শীর্ষ ২০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৭টি যুক্তরাজ্যে অবস্থিত। আর টাইমস হায়ার এডুকেশন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ ১০-এর মধ্যে তিনটিই যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়। শিক্ষার মান, নতুন গবেষণা ও খ্যাতনামা শিক্ষকের কারণেই এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সারা বিশ্বে সুপরিচিত। এ কারণেই যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার্স ডিগ্রি প্রোগ্রামগুলো আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী, বিশেষ করে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।

যুক্তরাজ্যে পড়ালেখা করে শিক্ষার্থীরা বিশ্বব্যাপী সহজে চাকরি পেতে পারেন। কিউএস গ্র্যাজুয়েট এমপ্লয়াবিলিটি র‍্যাঙ্কিং ও ইউনিভার্সিটিজ ইউকে ইন্টারন্যাশনালের একটি প্রতিবেদনের অনুযায়ী, শতকরা ৮৩ ভাগ আন্তর্জাতিক স্নাতক বলছেন, যুক্তরাজ্যের ডিগ্রি তাঁদের চাকরি পেতে সাহায্য করেছে। সেখানকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় বাস্তব ও চাহিদাসম্পন্ন দক্ষতার ওপর জোর দেওয়া হয় বেশি। এটিই শিক্ষার্থীদের বিশ্বজুড়ে চাকরির বাজারের জন্য প্রস্তুত করে। যুক্তরাজ্যে পড়াশোনা শুধু বই বা ক্লাসের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না। বরং একটি প্রাণবন্ত, বৈচিত্র্যময় সমাজের অভিজ্ঞতা দেয়।

আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিদেশে পড়াশোনার খরচ একটি বড় দুশ্চিন্তার কারণ। তবে যুক্তরাজ্য বিভিন্ন বৃত্তি ও আর্থিক সহায়তা দেয়, যা খরচ কমাতে সাহায্য করে। আংশিক অর্থায়ন থেকে শুরু করে পূর্ণ অর্থায়নও আপনি পেতে পারেন। পড়ালেখা থেকে শুরু করে বসবাস, যুক্তরাজ্যে যাওয়া-আসার বিমান খরচ, সবই পড়ে পূর্ণ অর্থায়নের অধীন।

যেসব স্নাতক যুক্তরাজ্যে স্নাতকোত্তর করতে ইচ্ছুক, তাঁরা গ্রেট স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারেন। এই বৃত্তিটি বেশ জনপ্রিয়। বিস্তারিত দেখুন এই লিংকে

আরও তথ্যের জন্য ব্রিটিশ কাউন্সিলের স্টাডি ইউকে ওয়েবসাইটটি দেখতে পারেন।