ঈদপোশাক কেনার আগে একবার দেখে নিন, বাজারে কী এসেছে

শুরু হয়ে গেছে ঈদের কেনাকাটা। সন্ধ্যা হলেই জমজমাট স্ট্রিট মার্কেট থেকে নামীদামি শপিংমল। মেয়েদের ঈদপোশাকে এবার সালোয়ার–কামিজের আধিপত্য দেখা গেল। লম্বা, খাটো—দুই ধরনের কামিজই রাজত্ব করছে। নতুন ধারা আর ছাঁটের পাশাপাশি জারদৌসির নকশা এবার পোশাকে বেশ প্রাধান্য পাচ্ছে। এবারের ঈদ পোশাকে প্রাণবন্ত রঙের কাপড়ের ব্যবহার হয়েছে বেশি। যেমন গোলাপি রঙের নানা শেডের ব্যবহার চোখে পড়ল, আছে লাল রঙের ব্যবহার। ঈদে গরম থাকার আশঙ্কা রয়েছে। সে জন্য সাদা বা বেজ কালারের আধিক্যও দেখা গেল বেশ কিছু পোশাকে।

লং স্লিভলেস গাউন। একটু হালকা রঙের পোশাক পরতে ভালোবাসেন যাঁরা, এ ধরনের পোশাক তাঁদের বেশ স্বাচ্ছন্দ্য দেবে। সামনের হালকা কাজ পোশাকটিতে এনেছে উৎসবের আমেজ।
পোশাক: মুমু মারিয়া, ছবি: সুমন ইউসুফ
লাল লম্বা গাউনটি তৈরি হয়েছে নরম সিনথেটিক কাপড়ে, বুকে হালকা কাজ। উৎসবের জন্য আরামদায়ক বাইরের পোশাক বলতে এ ধরনের পোশাককেই যেন বোঝায়
এ লাইন কাটের টিউনিক। ঈদের যেকোনো বেলায় ঘুরে বেড়ানোর জন্য আদর্শ। দুই দিকে বক্স প্লিট আর থ্রি–কোয়ার্টার হাতার এই পোশাকে বেশ স্মার্ট লুক আসবে
শুধু শাড়িই নয়, জামদানি দিয়ে তৈরি হচ্ছে ভিন্ন ধারার পোশাক। ল্যাভেন্ডার রঙের এই জামদানির কামিজ ঈদের সাজে যোগ করবে আভিজাত্য
ঈদের সকালটা শুরু হয় ব্যস্ততা দিয়ে। আবার এর ফাঁকেই থাকে অতিথির আনাগোনা। এ সময় এমন লম্বা ঘেরের কামিজ হতে পারে আদর্শ। আরাম, ফ্যাশন দুটোর সঙ্গেই থাকবে স্নিগ্ধতা
বছরের শুরু থেকেই ব্যাপকভাবে দেখা গেছে শ্রাগের ব্যবহার। ঈদ ফ্যাশনেও সেই ধারা অব্যাহত থাকবে। কালো স্লিভলেস ইনার আর চাপা সালোয়ারের ওপর জড়িয়ে নিতে পারেন এমন লম্বা শ্রাগ
তসর সিল্কের ওপর নেটের ব্যবহার। অনেকটা শর্ট কামিজের প্যাটার্নে তৈরি কামিজটি বেলবটম সালোয়ারের সঙ্গে পরতে পারেন। কিছুটা হাতে আর কিছুটা মেশিনে করা হয়েছে সুতা আর বিডসের কাজ
পালাজ্জো-টপটি ভিসকস কাপড়ে তৈরি। সঙ্গে মসলিনের শর্ট শ্রাগ। টপজুড়ে নেটের কাপড় দিয়ে ফুলেল কাজ করা হয়েছে। বিডসের ব্যবহার এনেছে উৎসবের আবহ