Thank you for trying Sticky AMP!!

নাঈম ইসলাম

তুষারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন নাঈম

দ্বিতীয় বাংলাদেশি ব্যাটসম্যান হিসেবে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে ১০ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন ঢাকা মহানগরের নাঈম ইসলাম। দশ হাজারি ক্লাবে এর আগে একমাত্র সদস্য ছিলেন তুষার ইমরান। এবারের জাতীয় লিগের চতুর্থ রাউন্ডে এসে তুষারের আরও একটি রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছেন নাঈম। কক্সবাজারে সিলেটের বিপক্ষে শতক করে বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ৩২ শতকের রেকর্ড স্পর্শ করলেন তিনি। কাল দিন শেষে নাঈম ১৩৩ বলে ১৪০ রানে অপরাজিত ছিলেন। ১২টি চার ২টি ছক্কা ছিল তাঁর ইনিংসে।

Also Read: প্রথম শ্রেণিতে জায়েদের ৩০০

শতকের খরা কাটিয়েছেন নাঈমের সঙ্গী সাদমান ইসলামও। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে সর্বশেষ পাঁচ ম্যাচে সাদমানের অর্ধশত চারটি। কাল তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে অপরাজিত ১৫৭ রান। ৩০০ বলের ইনিংসে তাঁর বাউন্ডারি ১৮টি। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে এটি সাদমানের ১৩তম শতক। দুজনের জোড়া শতকের সৌজন্যে দিন শেষে মহানগর ২ উইকেটে ৩৫৯ রান করেছে।

মুমিনুল হক

শতকের সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন মুমিনুল হকও। প্রথম তিন রাউন্ডে দুবার শতকের (৯৪, ৮৮) কাছাকাছি পৌঁছেও আউট হয়ে গেছেন। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে বরিশালের বিপক্ষে এই ম্যাচেও ৮১ রানে শেষ মুমিনুলের ইনিংস। শতকের সুযোগ হাতছাড়া করেছেন পারভেজ হোসেনও (৮২)। এই বাঁহাতির ইনিংসে ভর করে চট্টগ্রাম দিন শেষ করেছে ৮ উইকেটে ২৯১ রান নিয়ে। বরিশালের কামরুল ইসলাম সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন।

Also Read: খালেদ, তাইজুল ও ইমরানের ৫ উইকেট

বোলারদের মধ্যে আলো ছড়িয়েছেন ঢাকা বিভাগের সালাউদ্দিন শাকিল। রংপুর বিভাগের বিপক্ষে রাজশাহীর শহীদ কামারুজ্জামান স্টেডিয়ামে মাত্র ৩১ রানে ৬ উইকেট নেন এই বাঁহাতি পেসার। প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে শাকিলের দ্বিতীয় পাঁচ উইকেটের দিনে রংপুর অলআউট ১৫৮ রানে। শেষ বেলায় ব্যাটিংয়ে নেমে ঢাকা ৪৭ রান তুলতে হারিয়েছে ২ উইকেট।

ব্যাটিং ধসে পড়েছে রাজশাহী বিভাগও। সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামের ২ নম্বর মাঠে রাজশাহীকে ১৮৫ রানে অলআউট করেছে খুলনা। খুলনার ইনিংসের শুরুটা হয়েছে দারুণ। কোনো উইকেট না হারিয়েই দিন শেষে তাদের সংগ্রহ ১০৪ রান। এনামুল হক ৫৭ ও ইমরুল কায়েস ৪৪ রানে ব্যাটিং করছিলেন।