Thank you for trying Sticky AMP!!

এত দিন পর এ কী বললেন সালাউদ্দিন

বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন।

২০১৬ সালে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন নির্বাচনে তৃতীয়বার সভাপতি নির্বাচিত হয়েছিলেন কাজী সালাউদ্দিন। ২৫টি প্রতিশ্রুতি ছিল তাঁর নেতৃত্বে সম্মিলিত পরিষদের নির্বাচনী ইশতেহারে। আগামী ৩ অক্টোবর বাফুফের নতুন নির্বাচন। ঢাকার একটি পাঁচ তারকা হোটেলে ৩৬টি প্রতিশ্রুতির নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছে সালাউদ্দিনের নেতৃত্বে সম্মিলিত পরিষদ। আগের ২৫টি প্রতিশ্রুতি পূরণের ধারেকাছেই হাঁটতে পারেননি সালাউদ্দিন, এবার সেখানে বেড়েছে ১১টি।

পুরোনো প্রতিশ্রুতির সঙ্গে নতুন যোগ করে এবার হয়েছে ৩৬টি প্রতিশ্রুতি, যা পূরণ করতে পারবেন বলে আশার গানই আজ গাইলেন সালাউদ্দিন।

কিন্তু গতবারের নির্বাচনী ইশতেহারের বেশির ভাগই যেখানে পূরণ হয়নি, এবার বাড়ল কেন? এসব প্রতিশ্রুতি আদৌ পূরণ হবে? আগের প্রতিশ্রুতিগুলোই-বা পূরণ হয়নি কেন? এসব প্রশ্নে কাজী সালাউদ্দিনের উত্তর শুনে অনেকেই অবাক। তিনি গতবারের ইশতেহারের দায়দায়িত্ব নেননি। বলেছেন, ‘গতবারের ইশতেহারটি আমার দেওয়া ছিল না। ওটা তখন তৈরি করেছিলেন আমার প্রধান নির্বাচনী সমন্বয়ক তরফদার রুহুল আমিন, ওই অনুষ্ঠানে আমি ছিলাম না। যেকোনোভাবেই হোক, ওটা দেওয়া হয়েছে। আমি খুবই দুঃখিত।’

গতবারের ইশতেহারে উল্লেখযোগ্য প্রতিশ্রুতি ছিল প্রতিটি জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে ফুটবল একাডেমি প্রতিষ্ঠা, বাফুফে ভবনে জিম স্থাপন, ভারতের ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের আদলে বাংলাদেশেও ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের আয়োজন, খুদে ফুটবলারদের ইউরোপ ও লাতিন আমেরিকায় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে দেওয়া। কিন্তু এগুলোর একটিও পূরণ করতে পারেননি বাফুফের বর্তমান সভাপতি। তবে এই সময়ে প্রিমিয়ার লিগ নিয়মিত মাঠে থাকাসহ জাতীয় দলকে বেশ কয়েকবার বিদেশে প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হয়েছে। পুরোনো প্রতিশ্রুতির সঙ্গে নতুন যোগ করে এবার হয়েছে ৩৬টি প্রতিশ্রুতি, যা পূরণ করতে পারবেন বলে আশার গানই আজ গাইলেন সালাউদ্দিন।