Thank you for trying Sticky AMP!!

১০০ বছরেরও বেশি সময় আগে জলবায়ু পরিবর্তনে ‘গ্রিন হাউস এফেক্ট’ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করে পপুলার মেকানিকস

পপুলার মেকানিকস সাময়িকীর প্রথম সংখ্যা প্রকাশিত

১১ জানুয়ারি ১৯০২

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক জনপ্রিয় সাময়িকী পপুলার মেকানিকসের (পিএম বা পপমেক নামেও পরিচিত) প্রথম সংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত হয়।

১১ জানুয়ারি ১৯৬০

কম্পিউটারশিল্পের পথিকৃৎদের নিয়ে গঠিত দ্য এসিএম/জিএএমএম কমিটি অ্যালগল ৬০ উন্নয়নে সমবেত হয়।

১১ জানুয়ারি ১৯৭১

‘সিলিকন ভ্যালি’ নামের প্রকাশ
ইলেট্রনিকস নিউজ পত্রিকায় প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের একটি অঞ্চলকে ‘সিলিকন ভ্যালি’ হিসেবে অভিহিত করা হয়।

১১ জানুয়ারি ১৯৯৪

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট অ্যাল গোর ডিজিটাল যোগাযোগব্যবস্থাকে ইনফরমেশন সুপারহাইওয়ে বা তথ্যপ্রযুক্তির মহাসড়ক হিসেবে উল্লেখ করেন।

১১ জানুয়ারি ২০১৭

অ্যানালগ প্রযুক্তির এফএম বেতার সম্প্রচার থেকে ডিজিটাল প্রযুক্তির ডিজিটাল অডিও ব্রডকাস্টিং বা ডিএবি সম্প্রচার–প্রযুক্তি গ্রহণ করে সুইডেন।

১১ জানুয়ারি ১৯০২
পপুলার মেকানিকস সাময়িকীর প্রথম সংখ্যা প্রকাশিত
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক জনপ্রিয় মাসিক সাময়িকী পপুলার মেকানিকসের (পিএম বা পপমেক নামেও পরিচিত) প্রথম সংখ্যা যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত হয়। ১২৩ বছর বয়সী এই সাময়িকীতে অটোমোটিভ, ইলেকট্রনিকস, বিজ্ঞান, স্থাপত্য, নিজে করুন বা ডু ইট ইওরসেলফ ও প্রযুক্তির নানা বিষয়ে প্রতিবেদন ও নিবন্ধ প্রকাশিত হয়ে থাকে। এ ছাড়াও সামরিক বিষয়াদি, বিমান চলাচল, পরিবহনের বিভিন্ন গ্যাজেট ও যন্ত্রপাতির খবরাখবর সাধারণত স্থান পায় এতে।

পপুলার মেকানিকসের প্রথম সংখ্যা

১৯০২ সালে সম্পাদক ও প্রকাশক হিসেবে হেনরি হ্যাভেন উইন্ডসর পপুলার মেকানিকস প্রকাশ করেন। কয়েক দশক ধরে এই সাময়িকীর স্লোগান ছিল—‘লিখিত, যাতে আপনি এটা বুঝতে পারেন (রিটেন সো ইউ ক্যান আন্ডারস্ট্যান্ড ইট)’। ১৯৫৮ সাল থেকে পপুলার মেকানিকস প্রকাশ করে হার্স্ট করপোরেশন (বর্তমানে হার্স্ট কমিউনিকেশনস)। ২০১৩ সালে পপুলার মেকানিকসের মার্কিন সংস্করণ বছরে ১২ থেকে ১০টি সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছিল। ২০১৪ সালে সাময়িকীটির স্লোগান বদলে ‘কীভাবে আপনার বিশ্ব কাজ করে (হাউ ইওর ওয়ার্ল্ড ওয়ার্কস)’ বলা হয়। সাম্প্রতিক সময়ে অনলাইনে পপুলার মেকানিকস পডকাস্ট চালু করেছে।

এসিএম/জিএএমএম কমিটির সদস্যরা

১১ জানুয়ারি ১৯৬০
এসিএম/জিএএমএম কমিটি অ্যালগল তৈরির উদ্যোগ নেয়
কম্পিউটারশিল্পের পথিকৃৎদের নিয়ে গঠিত দ্য এসিএম/জিএএমএম কমিটি অ্যালগল ৬০ উন্নয়নে সমবেত হয়। অ্যালগল ৬০ হলো প্রথম ব্লকভিত্তিক প্রোগ্রামিং ভাষা, পরে যা প্যাসক্যালের ব্যাপক ব্যবহারে ভূমিকা রাখে। অ্যালগরিদমিক ল্যাঙ্গুয়েজ বা অ্যালগল ও অ্যালগল ৬০ তৈরি করা হয়েছিল বৈজ্ঞানিক গণনা করার জন্য। সেই সময়ে এটি বেশ সহজ ভাষা ছিল। অ্যালান পারলিস অ্যালগলকে কম্পিউটার বিজ্ঞানের ‘লিঙ্গুরা ফ্র্যাঙ্কা’, অর্থাৎ সর্বজনীন ভাষা হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন।

পাখির চোখে সিলিকন ভ্যালির একাংশ

১১ জানুয়ারি ১৯৭১
সিলিকন ভ্যালি নামের প্রচলন
ইলেট্রনিকস নিউজ পত্রিকায় প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের একটি অঞ্চলকে ‘সিলিকন ভ্যালি’ হিসেবে অভিহিত করা হয়। এর আগে এই শব্দযুগল মাঝেমধ্যে ব্যবহৃত হলেও এবারই প্রথমবারের মতো ছাপা হরফে সিলিকন ভ্যালি দেখা গেল। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের স্যান ফ্রান্সিসকো বে–এর দক্ষিণ অঞ্চলকে সিলিকন ভ্যালি বলা হয়। এর বুদ্ধিবৃত্তিক কেন্দ্র হলো প্যালো অ্যালটোর স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। প্যালো অ্যালটোতে প্রসেসর নির্মাতা ইন্টেল করপোরেশনের সদর দপ্তর এবং আরও কয়েকটি কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অবস্থান করায় সিলিকন ভ্যালি নামকরণ করা হয়। কম্পিউটারের চালক প্রসেসরের মূল উপাদান সিলিকন থেকে সিলিকন ভ্যালি।

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যাল গোর

১১ জানুয়ারি ১৯৯৪
অ্যাল গোর ‘ইনফরমেশন সুপারহাইওয়ে’ উল্লেখ করলেন
ডিজিটাল যোগাযোগব্যবস্থাকে ইনফরমেশন সুপারহাইওয়ে বা তথ্যপ্রযুক্তির মহাসড়ক হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এই নামকরণ করেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যাল গোর। তথ্যপ্রযুক্তির মহাসড়ক কার্যত ইন্টারনেটের যোগাযোগব্যবস্থাকে বোঝানো হয়। ২০০১ সালে দ্য ম্যাকগ্রো হিল কম্পিউটার ডেস্কটপ এনসাইক্লোপিডিয়ায় ইনফরমেশন সুপারহাইওয়েকে ক্লিনটন/গোর প্রশাসনের প্রস্তাবিত উচ্চ গতির যোগাযোগব্যবস্থা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।

পিওর ব্র্যান্ডের ডিএবি রেডিও

১১ জানুয়ারি ২০১৭
প্রথম দেশ হিসেবে এফএম থেকে ডিএবি রেডিও প্রযুক্তিতে সুইডেন
অ্যানালগ প্রযুক্তির এফএম বেতার সম্প্রচার থেকে ডিজিটাল প্রযুক্তির ডিজিটাল অডিও ব্রডকাস্টিং বা ডিএবি গ্রহণ করে অনেক দেশের বেতার কেন্দ্র। সবার আগে সুইডেন ডিএবি গ্রহণ করে। ডিএবি ইউরোপ ও অস্ট্রেলিয়ার দেশগুলোর বেতার সম্প্রচারে প্রাধান্য বিস্তার করেছে। ২০২২ সাল পর্যন্ত বিশ্বের ৫৫টি দেশে ডিএবিতে বেতার অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হচ্ছে। ইউরোপীয় একটি গবেষণা প্রকল্পের ফলাফল হিসেবে ১৯৯৫ সালে ডিএবি আবিষ্কৃত হয়।