ভূমিকম্প–বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার
ভূমিকম্প–বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার

ভূমিকম্পে যে ঝাঁকুনি হলো, তা এযাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ: ভূমিকম্প–বিশেষজ্ঞ হুমায়ুন আখতার

বাংলাদেশে আজ শুক্রবার সকালে ভূমিকম্পে যে তীব্র ঝাঁকুনি হয়েছে, তাকে এযাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ বলে উল্লেখ করেছেন ভূমিকম্প–বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার।

আজ সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে এই ভূমিকম্প হয়। বাংলাদেশের আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির তীব্রতা ছিল ৫ দশমিক ৭। উৎপত্তিস্থল নরসিংদীর মাধবদী। ভূমিকম্পটিকে মাঝারি মাত্রার বলছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

সূত্রাপুরে ভূমিকম্পে অনেকেই আতঙ্কে ঘর ছেড়ে নিচে নেমে আসেন

অন্যদিকে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা বলছে, রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পটির তীব্রতা ছিল ৫ দশমিক ৫। কেন্দ্রস্থল নরসিংদী থেকে ১৪ কিলোমিটার পশ্চিম-দক্ষিণ-পশ্চিমে। গভীরতা ১০ কিলোমিটার।

ইউরোপীয়-ভূমধ্যসাগরীয় ভূমিকম্পকেন্দ্রের তথ্য অনুযায়ী, এই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৫।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার আজ বেলা ১১টার দিকে প্রথম আলোকে বলেন, যে অঞ্চলে ভূমিকম্পটি হয়েছে, সেটি ইন্দো-বার্মা টেকটোনিক প্লেটের অংশভুক্ত।

তিনি বলেন, ভূমিকম্পটিতে যে তীব্র, যে প্রচণ্ড ঝাঁকুনি অনুভূত হয়েছে, তা তাঁর অভিজ্ঞতায় বাংলাদেশের পটভূমিতে এযাবৎকালের মধ্যে সর্বোচ্চ।