
পরিবেশের সুরক্ষায় প্লাস্টিকের বিকল্প পণ্য বেছে নিতে হবে। পরবর্তী প্রজন্মের জন্য বসবাসযোগ্য পৃথিবী গড়তে ব্যক্তি, পরিবার, প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে প্লাস্টিকের ব্যবহার বর্জন ও বিকল্প পণ্যে অভ্যস্ত হতে হবে।
‘তারুণ্যের উৎসব–২০২৫’ উপলক্ষে ‘প্লাস্টিকের বিকল্প ব্যবহার’ শীর্ষক কর্মশালা ও প্রদর্শনীতে বক্তারা এ কথা বলেন। আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের ঢাকা মহানগরের কার্যালয়ের পরিচালক মো. ফরিদ আহমেদ বলেন, এ কর্মশালার উদ্দেশ্য সর্বস্তরের মানুষকে একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের ক্ষতি সম্পর্কে সচেতন করা। প্লাস্টিক ব্যবহার কমাতে সবার সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মু. সোহরাব আলী বলেন, পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি বাসযোগ্য পৃথিবী গড়তে ব্যক্তি, পরিবার ও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে প্লাস্টিক বর্জন ও বিকল্প পণ্য ব্যবহারে অভ্যস্ত হতে হবে।
সভাপতির বক্তব্যে পরিবেশ অধিদপ্তর ঢাকা অঞ্চল কার্যালয়ের পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ শিক্ষার্থী, বাজার কমিটি ও অংশীজনদের পলিথিন ব্যবহার বন্ধ করে বিকল্প পণ্য গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করার পরামর্শ দেন।
কর্মশালার আলোচনায় প্লাস্টিক ও পলিথিনের ক্ষতিকর দিক, সরকারঘোষিত নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম এবং বিকল্প পণ্যের বিপণন কৌশল তুলে ধরা হয়।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী, ঢাকা ও আশপাশের জেলার বাজার কমিটির প্রতিনিধি, পলিথিনের বিকল্প উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানসহ সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধিরা কর্মশালায় অংশ নেন।