
বছরজুড়ে বুধবার প্রথম আলোর জীবনযাপন সেকশনে কোন লেখাগুলো বেশি পড়লেন পাঠক? কী ছিল সেসব লেখার বিষয়। চলুন জেনে নিই। চাইলে আরেকবার পড়েও নিতে পারেন।
৪২ বছরে একটি বারের জন্যও একে অপরের হাত ছাড়েননি অভিনয়শিল্পী দম্পতি মাসুম বাসার-মিলি বাসার। তাঁদের এই সতেজ সম্পর্কের রহস্য কী, জানতে চাইলে দুজনেই বললেন, একে অপরের প্রতি আস্থা। এখনো নতুন করে একজন আরেকজনকে আবিষ্কারের চেষ্টা করেন। একে অপরের ব্যক্তিগত জায়গায় কেউ ঢোকেননি। কাজের জায়গাতেও নয়। বিয়ের পর দীর্ঘদিন সৌদি আরবে ছিলেন এই দম্পতি।
স্তনে ব্যথা অনুভব করলে অধিকাংশ নারী আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। ভাবেন, স্তন ক্যানসার না তো আবার! কিন্তু স্তনে ব্যথা অধিকাংশ ক্ষেত্রে এই রোগের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। নানা কারণে স্তনে ব্যথা হতে পারে।
দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে ট্রাকে, ট্রেনে আম আসছে ঢাকায়। তবে এর মধ্যে ঢাকায় এক ছাদবাগানে আমের বাম্পার ফলন হয়েছে। বাড্ডার নূরের চালা এলাকার বাসিন্দা সফিকুল ইসলামের ছাদবাগানে ঝুলে আছে শত শত আম। আর এসব আম বাজারের যেকোনো আমকে টেক্কা দেওয়ার মতোই। স্বাদ–গন্ধও অসাধারণ।
দেশে ফিরে শারমিনের চিকিৎসার বাকি ধাপ চলে স্কয়ার হাসপাতাল লিমিটেডে, ক্যানসার বিশেষজ্ঞ ডা. অরুনাংশু দাসের তত্ত্বাবধানে। ২০২৩ সালে সম্পন্ন হয় চিকিৎসা। একেকটা কেমোথেরাপির পর এক সপ্তাহ পর্যন্ত বিছানা থেকে ওঠার মতো শারীরিক অবস্থাও থাকত না তাঁর। সুন্দর চুলগুলো পড়ে যাচ্ছে, ভ্রু পড়ে যাচ্ছে।
হার্ভার্ডের গবেষণা বলছে, ধ্যান ও মনঃসংযোগ মানসিক চাপ কমায়, কাজে মনোযোগ বাড়ায়। মানুষকে বর্তমানের সঙ্গে সংযুক্ত রাখতে সাহায্য করে। অনেকে প্রতিনিয়ত অতীত নিয়ে ভাবতে থাকেন, ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত হন। আর এই মানসিক চাপ দেহের কর্টিসলসহ বেশ কিছু হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট করে।
অনেকে ভাবেন, আমের সঙ্গে দুধ ও ভাত খেলে হজমের সমস্যা হতে পারে। তবে চিকিত্সকেরা বলছেন, এই ধারণা ভুল। যাঁদের দুধ খেলে সমস্যা, তাঁরা বাদে বাকিদের বেলায় কোনো সমস্যা নেই। বরং দুধভাত ও আম খেলে একসঙ্গে বেশ কয়েকটি পুষ্টি পাওয়া যায়।
কাঁচা অবস্থায় এসব আমের রং খয়েরি। ধীরে ধীরে রং আরও গাঢ় কালচে হয়। থাইল্যান্ডের উন্নত জাতের আমগুলোর মধ্যে এটি একটি। মাঝারি থেকে বড় আকারের একেকটি আম ৬০০ থেকে ৭০০ গ্রাম পর্যন্ত হয়।
কঠিন সময় ও ঝড়ঝাপটা আসবেই। মানসিক ও শারীরিকভাবে তখন যদি উতরে যেতে পারেন, তাহলে বুঝবেন দম্পতি হিসেবে আপনাদের গাঁথুনি মজবুত। এখানে চারটি সহজ প্রশ্ন আছে, যার উত্তর যদি ‘হ্যাঁ’ হয়, তাহলে ধরে নিতে পারেন আপনাদের সম্পর্ক মজবুত। ভেঙে যাওয়ার চিন্তা নেই।
গবেষণা বলছে, পুরুষের মতো নারীরাও বয়সে ছোটদের সঙ্গী হিসেবে বেছে নেওয়ার দিকে ঝুঁকেছেন। আগেও বিভিন্ন সময় হয়তো কোনো কোনো নারী নিজের চেয়ে বয়সে ছোট সঙ্গী বেছে নিয়েছেন। তবে মোটাদাগে সেই সংখ্যাটা চোখে পড়ার মতো ছিল না। আর তাই সাম্প্রতিক এই প্রবণতা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে চারদিকে। কেন নারীরা নিজের চেয়ে কম বয়সীদের প্রেমে পড়ছেন, কারণগুলো জানুন।
কারও প্রেমে পড়ার জন্য অনন্তকাল বা অশেষ মুহূর্তের প্রয়োজন পড়ে না। একটি কথা, একটি মুহূর্ত বা একটি চাহনি কারও মায়ায় জড়িয়ে পড়ার জন্য যথেষ্ট। কিন্তু ভালোবাসার সম্পর্ক ভেঙে গেলে, একে অপরকে নিয়ে কাদা–ছোড়াছুড়ি করলে, কুৎসা রটালে আপনার সম্পর্কেও আড়ালে নানা কথা বলতে পারেন অন্যরা।
তাই নিজের সম্পর্কে ইতিবাচক মনোভাব তৈরি করতেও কুৎসা রটানো থেকে বিরত থাকা উচিত। বরং এ সময়ে ভেবে দেখা জরুরি, সত্যিই কি ভেঙে যাওয়া সম্পর্কটা ভালোবাসা ছিল? ভালোবাসা তো অনির্বচনীয় সত্যের মতো। সম্পর্কের ইতি মানেই সেটা ফুরিয়ে যাওয়া নয়।