
১. ২০২৫ সালে আপনি যা যা ভুল করেছেন, জীবনে যা যা ভুল করেছেন, এ জন্য নিজেকে ক্ষমা করুন। অবশ্যই ভুল থেকে শিক্ষা নিন। সেসবের যাতে পুনরাবৃত্তি না হয়, সেদিকে লক্ষ রাখুন।
২. এমন কাউকে ক্ষমা করুন, যাঁর কোনো কর্মকাণ্ড আপনার ভেতরে বোঝা হয়ে জমে আছে। নিজেকে হালকা করুন।
৩. অপ্রয়োজনীয় ছবি, স্ক্রিনশট, সাবস্ক্রিপশন, অ্যাপ ডিলিট করুন।
৪. নিজের আলমারি, ওয়ার্ডরোব গুছিয়ে ফেলুন। যেসব জামাকাপড় অপ্রয়োজনীয়, কাউকে দিয়ে দিন।
৫. ভিশন বোর্ড তৈরি করুন। আগামী পাঁচ বছর, অর্থাৎ ২০৩০ সালের মধ্যে আপনি নিজেকে কোথায় দেখতে চান, লিখুন।
৬. ফ্রিজ পরিষ্কার করুন।
৭. নিজের সবচেয়ে শক্তিশালী তিনটি দিক আর দুর্বল তিনটি দিক লিখুন।
৮. ঘরের অপ্রয়োজনীয় আসবাব বাতিল করুন।
৯. ২০২৫ সালে আপনি কোন ১০টি ঘটনার জন্য কৃতজ্ঞ, তার একটা তালিকা বানান।
১০. ঘুমের রুটিন ঠিক করে ফেলুন।
১১. শীতে কম্বল মুড়ি দিয়ে গান শোনার জন্য একটা প্লেলিস্ট তৈরি করুন।
১২. জরুরি অবস্থার জন্য তহবিল না থাকলে আজই শুরু করুন।
১৩. সেভিংস অ্যাকাউন্ট না থাকলে খুলুন।
১৪. কোন বিষয়গুলো আপনাকে সবচেয়ে বেশি ‘ট্রিগার’ করে, চিহ্নিত করুন।
১৫. রাতে ঘুমের সময় বিছানায় মুঠোফোন না নিয়ে যাওয়ার অভ্যাস করুন।
১৬. নিজেকে জিজ্ঞেস করুন, আপনি নিজের কাছ থেকে কী চান। ২০২৬ সালে আপনার তিনটি ‘প্রায়োরিটি’ কী?
১৭. একটা ডিজিটাল ‘স্কিল’ আয়ত্ত করুন।
১৮. বই পড়ার অভ্যাস না থাকলে শুরুটা করুন।
১৯. নিয়মিত হাঁটুন।
২০. সিভি আপডেট করুন।
২১. অন্তত একটা বাড়তি আয়ের আইডিয়া নিয়ে ভাবুন, লিখে ফেলুন।
২২. ২০২৫ সালে সবচেয়ে ভালো কাজ কী করেছেন, সে জন্য নিজেকে একদিন ট্রিট দিন।
২৩. মা–বাবাকে কিছু একটা উপহার দিন। কাউকে সারপ্রাইজ দিন।
২৪. ২০২৫ সালে কী কী কেনাকাটা করলেন, কী পরিমাণ খরচ করলেন, তার একটা তালিকা করুন। অপ্রয়োজনীয় কী কিনলেন, খেয়াল রাখুন। ভবিষ্যতে কেনাকাটার ক্ষেত্রে সতর্ক হোন।
২৫. নিজেকে একটা চিঠি লিখুন। প্রতিবছরের শেষে নিজেকে চিঠি লিখুন। চিঠিগুলো সংরক্ষণ করতে পারেন।
সূত্র: থিঙ্কিং মাইন্ডস