Thank you for trying Sticky AMP!!

মেয়েদের আইপিএলে ফ্র্যাঞ্চাইজি বিক্রির দরপত্র আহবান করেছে বিসিসিআই

ভারতে মেয়েদের আইপিএলে চোখ ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মালিকপক্ষের

ভারতে মেয়েদের আইপিএলে দল কিনতে চায় ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের মালিকপক্ষ। এ ব্যাপারে নিজেদের আগ্রহের কথা নিশ্চিত করেছেন ইউনাইটেডের মালিকপক্ষ গ্লেজার পরিবারের এক প্রতিনিধি।

ইংলিশ ক্লাব ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের অন্যতম মালিক আভারাম গ্লেজার দুই বছর আগেই আইপিএলে ফ্র্যাঞ্চাইজি কেনার চেষ্টা করেছিলেন। সেবার না পারলেও ক্রিকেটে ঢোকার চেষ্টা চালিয়ে গেছেন। এ সপ্তাহে দুবাইয়ে শুরু হওয়া ইন্টারন্যাশনাল লিগ টি–টোয়েন্টির (আইএলটি) ডেজার্ট ভাইপার্স দলটির মালিকানা নিয়েছেন আভারাম।

ভাইপার্সের সিইও ফিল অলিভার ক্রিকবাজকে জানিয়েছেন, নারী আইপিএলে দল কেনার আগ্রহ আছে তাদের, ‘যেহেতু আইএলটি–টোয়েন্টিতে আছি, নারী আইপিএলসহ ক্রিকেট বিশ্বে আরও যেসব সুযোগ আছে, সেদিকে আমাদের দৃষ্টি আছে।’

Also Read: ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড বিক্রি হবে

সম্প্রতি নারী আইপিএলের দল বিক্রির জন্য নিলামের ঘোষণা দিয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড বিসিসিআই। এরই মধ্যে আগ্রহীদের দরপত্রে অংশ নিতে বলা হয়েছে। যারা দল কিনবে, প্রথম পাঁচ বছরে তাদের মুনাফার ৮০ শতাংশ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে বিসিসিআই। ছেলেদের আইপিএলে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো পায় মুনাফার ৫০ শতাংশ।

নারী আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি চূড়ান্ত নিলাম অনুষ্ঠিত হবে ২৫ জানুয়ারি। ২১ জানুয়ারি পর্যন্ত আগ্রহীরা দরপত্র জমা দিতে পারবেন। মেয়েদের আইপিএলে বিনিয়োগের আগ্রহের কথা বলেও দরপত্র ক্রয় নিয়ে ভাইপার্স সিইও পরিষ্কার করে কিছু বলেননি, ‘এ মুহূর্তে বিস্তারিত প্রকাশ করতে পারছি না। শুধু এটুকু নিশ্চিত করতে পারি যে আমরা সম্ভাব্য সব সুযোগের প্রতিই দৃষ্টি রেখেছি। ভারতের বাজারের প্রতি আমাদের আগ্রহ আছে।’

Also Read: ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগের চাপে পিষ্ট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

ক্রিকবাজ জানিয়েছে, ২০টির বেশি পক্ষ নারী আইপিএলে দল কিনতে আগ্রহী। এর মধ্যে ছেলেদের আইপিএলে ফ্র্যাঞ্চাইজি থাকা ব্যক্তিরা যেমন আছেন, তেমনি অতীতে কিনতে চেয়েও পারেননি এমন ব্যক্তি বা ব্যবসায়িক গ্রুপও আছে।

Also Read: ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে ভারতীয় মালিকদের দাপট, চিন্তিত পাকিস্তান

ইউনাইটেডের অন্যতম মালিক আবরাম গ্লেজারের ল্যান্সার ক্যাপিটাল ২০২১ সালে আহমেদাবাদ ও লক্ষ্ণৌ ফ্র্যাঞ্চাইজি কেনার জন্য বিড করেছিল। আহমেদাবাদের জন্য ৪ হাজার ১২৫ কোটি ৬৫ লাখ আর লক্ষ্ণৌর জন্য ৪ হাজার ২৩ কোটি ৯৯ লাখ রুপির প্রস্তাব শেষ পর্যন্ত সফল হয়নি।