
তিন ম্যাচের সিরিজ। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে পুরো ৫০ ওভার স্পিন বোলিং করে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দুই দলের স্পিনাররা মিলে এক সিরিজে সবচেয়ে বেশি উইকেট নেওয়ার বিশ্ব রেকর্ডও গড়েছেন মিরপুরে।
সিরিজে স্পিনারদের উইকেট। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে যা বিশ্ব রেকর্ড। আগের রেকর্ড ৪৩, ২০২৪ সালে শ্রীলঙ্কায় শ্রীলঙ্কা-ভারত সিরিজে।
এই সিরিজে স্পিনারদের করা বল, তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে বিশ্ব রেকর্ড এটিও। আগের রেকর্ড ১২৪৪, ১৯৯৮ সালে জিম্বাবুয়ের শ্রীলঙ্কা সফরে।
• সিরিজে বাংলাদেশের স্পিনারদের উইকেট। তিন ম্যাচ সিরিজে যা বাংলাদেশের রেকর্ড। আগের রেকর্ড ১৯, ২০২২ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে।
• এক সিরিজে কোনো দলের স্পিনারদের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উইকেট। সর্বোচ্চ ২৭, ২০২৪ সালে ভারতের বিপক্ষে ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কার স্পিনাররা।
সিরিজে ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্পিনারদের উইকেট, যা তিন ম্যাচের সিরিজে দলটির রেকর্ড। আগের সর্বোচ্চ ১৪, ২০২৩ সালে শারজায় আমিরাতের বিপক্ষে।
• ওয়ানডেতে রানের হিসাবে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বড় জয়। সবচেয়ে বড় জয়টা ১৮৩ রানের, ২০২৩ সালে সিলেটে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে।• ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবচেয়ে বড় জয়। আগের রেকর্ড ১৬০, ২০১২ সালে খুলনায়।
• তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে যা বাংলাদেশের কোনো স্পিনারের সর্বোচ্চ। আগের রেকর্ড আরাফাত সানির, ২০১৪ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১০ উইকেট।• পেস-স্পিন মিলিয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। ২০০৬ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে ১২ উইকেট নিয়েছিলেন মাশরাফি বিন মুর্তজাও। সর্বোচ্চ ১৩ উইকেট মোস্তাফিজুর রহমানের, ২০১৫ সালে ভারতের বিপক্ষে।• যেকোনো ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ। সর্বোচ্চ ১৫ উইকেট আবদুর রাজ্জাকের, ২০০৯ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৫ ম্যাচে।
• ওয়ানডেতে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উদ্বোধনী জুটি। সর্বোচ্চ ২৯২, ২০২০ সালে সিলেটে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে লিটন দাস ও তামিম ইকবালের।• মিরপুরে ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উদ্বোধনী জুটি এবং যেকোনো উইকেটে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জুটি। সর্বোচ্চ ১৭৮, ২০১৫ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে তৃতীয় উইকেটে মুশফিকুর রহিম ও তামিম ইকবালের।• ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উদ্বোধনী জুটি। আগের সর্বোচ্চ ১৪৪, ২০১৯ সালে ডাবলিনে সৌম্য ও তামিমের।