টায়ার পাংচারের দিন শেষ
বেশ কিছুদিন ধরেই সরলদর্শন এয়ারলেস টায়ার বাজারে রয়েছে। ২০০৫ সাল থেকে ফ্রান্সের টায়ার নির্মাতা মিশালান এ ধরনের টায়ার তৈরি করে আসছে। তবে এখনো তা সাধারণ মানুষের কাছে নিয়মিত রোড কারের টায়ার হিসেবে গ্রহণযোগ্যতা পায়নি। কিন্তু ২০২৪ সাল নাগাদ এ চিত্র বদলে যেতে পারে। জেনারেল মোটরস ও মিশালান মিলে (ইউনিক পাংচারপ্রুফ টায়ার সিস্টেম) ইউপিটস টায়ারের নতুন সংস্করণ আনার পরিকল্পনা করছে। এটি বৈজ্ঞানিকভাবে সাধারণ বায়ুভর্তি টায়ারের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।
মিশালান কর্তৃপক্ষ বলছে, তাদের ইউপিট টায়ার কম্পোজিট রাবার ও রেজিন এমবেডেড ফাইবার গ্লাসে তৈরি। এটি রাস্তায় যেকোনো গতিতে চলা গাড়ির ওজন বহন করতে পারে। এর উপাদান ও কাঠামোর উন্নতির ফলে তা সম্ভব। এর আগের এয়ারলেস টায়ারে এত বেশি ওজন নেওয়া ও দ্রুতগতিতে চলা সম্ভব ছিল না।
এয়ারলেস টায়ারের সুবিধা অনেক। এতে টায়ার পাংচার ও বিস্ফোরণ পুরোপুরি বন্ধ হবে। এ ছাড়া টায়ার স্ফীত হওয়ার আশঙ্কাও অনেক কমে যাবে। এতে টায়ার বদলানো লাগবে কম। এতে কাঁচামাল কম লাগবে। এতে বিদ্যুৎ খরচ ও বায়ুদূষণ কমবে।
মিশালানের দাবি, প্রতিবছর ক্ষতির কারণে ২০ কোটি টায়ার অকালে বাতিল হয়ে যায়।
এ ছাড়া এয়ারলেস টায়ার অটোনোমাস বা স্বয়ংক্রিয় গাড়ির জন্যও ভালো হবে। এতে রক্ষণাবেক্ষণ খরচ কমবে। এ বছরের শেষ দিকে শেভ্রোলেট বোল্ট ইভিএস গাড়িতে এয়ারলেস টায়ার পরীক্ষামূলকভাবে ব্যবহার শুরু করবে। তথ্যসূত্র: ডিজিটাল ট্রেন্ডস।
আরও পড়ুন
-
চুয়াডাঙ্গায় ১০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
-
স্কুল, মাদ্রাসায় বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ক্লাস বন্ধ রাখার নির্দেশ হাইকোর্টের
-
প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ, সব প্রাথমিক বিদ্যালয় ২ মে পর্যন্ত বন্ধ
-
সুশৃঙ্খল ব্যাংক খাতের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংককে শক্তিশালী করার পরামর্শ এডিবি কান্ট্রি ডিরেক্টরের
-
আগামীকালও ঢাকাসহ ২৭ জেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করল শিক্ষা মন্ত্রণালয়