মীর আফছার আলী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, এশিয়ান ডুপ্লেক্স টাউন লিমিটেড
মীর আফছার আলী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, এশিয়ান ডুপ্লেক্স টাউন লিমিটেড

আধুনিক নগরজীবনে প্রকৃতির ছোঁয়া

নগরায়ণের চাপ, যানজট ও কংক্রিটের বেড়াজালে বন্দিজীবনের মধ্যেও প্রকৃতির সঙ্গে সংযোগ রেখে আধুনিক জীবনযাত্রার স্বপ্ন দেখাচ্ছে এশিয়ান ডুপ্লেক্স টাউন লিমিটেড। ২০১৩ সালে যাত্রা শুরু করা প্রতিষ্ঠানটি পূর্বাচল উপশহর–সংলগ্ন এলাকায় একটি প্রিমিয়ার গেটেড কমিউনিটি গড়ে তুলছে, যেখানে আধুনিক নাগরিক সুবিধার পাশাপাশি রয়েছে প্রশান্ত ও সবুজ পরিবেশ।

এশিয়ানের  প্রকল্পগুলো পূর্বাচল–সংলগ্ন ১৮০ ফুট প্রশস্ত এশিয়ান হাইওয়ের পাশেই অবস্থিত। কুড়িল মোড় থেকে ৩০০ ফুট সড়ক দিয়ে সহজে যোগাযোগের ব্যবস্থা আছে। প্রায় ২৩৭ বিঘা জমির ওপর গড়ে ওঠা এই নগরীতে ভিক্টোরিয়ান, আরবান, কুইন্স গার্ডেন ও কুইন্স প্রিমিয়াম—এই চারটি আবাসিক ডুপ্লেক্স প্রকল্প রয়েছে।

প্রতিটি ডুপ্লেক্স বাড়ির নকশা করা হয়েছে পরিবারকেন্দ্রিক ও খোলামেলা পরিবেশ মাথায় রেখে। প্রকল্পে ৫ কাঠা ও ১০ কাঠা জমির ওপর নির্মিত  এই বাড়িগুলোর আয়তন ৫ হাজার ৩১৫ থেকে ৬ হাজার ২১০ বর্গফুট এবং বড় ইউনিটগুলো ৮ হাজার ৯০০ বর্গফুট পর্যন্ত। মূল্য নির্ধারণ করা হচ্ছে আলোচনা সাপেক্ষে।

প্রকল্প এলাকায় বিদ্যুৎ–সংযোগের সুবিধা রয়েছে। অভ্যন্তরীণ সড়ক, ড্রেনেজ–ব্যবস্থা, স্কুল, কলেজ, বাজার ও মসজিদের সুবিধাও বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির তথ্যমতে, প্রকল্পটি ইতিমধ্যে বসবাসের উপযোগী এবং ২০২৮ সালের মধ্যে পুরোপুরি হস্তান্তরের লক্ষ্য রয়েছে। এখন পর্যন্ত ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ ডুপ্লেক্স বিক্রি হয়েছে। বাড়ি বুকিং দিয়ে সম্পূর্ণ মূল্য পরিশোধের পর রেজিস্ট্রেশন ও মিউটেশন সুবিধা দেওয়া হয়।

পূর্বাচলে এশিয়ান ডুপ্লেক্স টাউনের একটি ভবনের গ্রাফিকস

আমরা শৈশবে খোলা মাঠে খেলাধুলা আর প্রকৃতির সঙ্গে যে সংযোগ ছিল, আধুনিক জীবনে তা হারিয়ে যাচ্ছে। সেই হারানো অনুভূতি ফিরিয়ে আনতেই এশিয়ান ডুপ্লেক্স টাউনের ভাবনা। তিনি মনে করছেন, পরিকল্পিত অবকাঠামো, অবস্থানগত সুবিধা এবং স্বয়ংসম্পূর্ণ নাগরিক সুবিধার কারণে এশিয়ান ডুপ্লেক্স টাউন বসবাস ও দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ—দুই ক্ষেত্রেই একটি সম্ভাবনাময় প্রকল্প হয়ে উঠছে।

  • মীর আফছার আলী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, এশিয়ান ডুপ্লেক্স টাউন লিমিটেড