সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রীতিমতো ছড়িয়ে পড়েছে ‘গুলবাহার’। মাস দুয়েক আগে প্রকাশিত হয়েছে গানটি। নানা বয়সী শ্রোতা–দর্শক ‘গুলবাহার’–এ মজেছেন।
গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন ঈশান মজুমদার। যৌথভাবে শুভেন্দু দাসের সঙ্গে গানটিতে কণ্ঠও দিয়েছেন তিনি। গানটি প্রযোজনা ও সংগীতায়োজন করেছেন শুভেন্দু দাস।
গত ১৭ মে গানটি প্রকাশিত হয়েছে। তবে সপ্তাহখানেক ধরে টিকটক, রিলসে গানটি ছড়িয়ে পড়েছে।
গানটি শুনে মুগ্ধতার কথা জানিয়েছেন শ্রোতারা। ফাতিন ফাইয়াজ নামের এক শ্রোতা ইউটিউবে লিখেছেন, ‘এই গানের প্রতিটা শব্দ যেন চোখের সামনে একটা গল্প এঁকে দেয়। গুলবাহার নামটার মধ্যেই যেন এক অদ্ভুত নস্টালজিয়া লুকিয়ে আছে। প্রেম, যন্ত্রণা আর ভালোবাসার মিশেলে এমনভাবে ফুটে উঠেছে, যা খুব কম গানে দেখা যায়। এককথায় মাস্টারপিস।’
শবনম আশা নামের আরেক শ্রোতা লিখেছেন, ‘পুরান ঢাকা থেকে লাল বাসে চড়ে বাসায় ফিরছি! পথেই পেয়ে গেলাম গুলবাহারকে! বহুদিন পর একটা অ্যাস্থেটিক গান শুনছি মনে হচ্ছে।’
গানের ভিডিও চিত্রে ‘গুলবাহার’ চরিত্রের অভিনেত্রীর মুখ দেখানো হয়নি। বিষয়টি নিয়ে হৃদয় নামের এক দর্শক লিখেছেন, ‘এই গানে “গুলবাহার”–এর চেহারা ইচ্ছাকৃতভাবে আড়ালে রাখা হয়েছে, যেন প্রতিটি শ্রোতা গান শুনে নিজের কল্পনার গুলবাহারকে খুঁজে নেন। যাকে দেখা যায় না, কিন্তু অনুভবে যার উপস্থিতি ছড়িয়ে থাকে সুরজুড়ে!’
এর আগে ‘দাঁড়ালে দুয়ারে’, ‘নিঠুর মনোহর’ গানে পরিচিতি পেয়েছেন ঈশান মজুমদার।