পেনেলোপে ক্রুজ। রয়টার্স
পেনেলোপে ক্রুজ। রয়টার্স

সন্তানদের ফোন ব্যবহার করতে দেন না এই অভিনেত্রী

ছোটবেলা থেকে অভিনেত্রী হতে চেয়েছেন পেনেলোপে। ‘অভিনেত্রী হব, বরাবরই এমন স্বপ্ন দেখে বড় হয়েছি। তবে এটা আমাকে সংশয়েও ফেলেছে। কারণ, আমি এমন একটি চাকরি চেয়েছিলাম, যা আমাকে প্রেরণা জোগাবে আর সৃজনশীলতার মধ্যে রাখবে,’ বলেন তিনি
মাত্র ১৬ বছর বয়সে টেলিভিশনে ক্যারিয়ার শুরু। ১৯৯২ সালে ‘হ্যাম হ্যাম’ দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু। আইএমডিবি
এরপর তাঁকে দেখা গেছে ‘ওপেন ইয়োর আইজ’, ‘দ্য গার্ল অব ইওর ড্রিম’ ইত্যাদি সিনেমায়। আইএমডিবি
স্প্যানিশ সিনেমার সঙ্গে সমানতালে হলিউডেও কাজ করেছেন তিনি। আইএমডিবি
নির্মাতা পেদ্রো আলমোদোভার ও পেনেলোপে ক্রুজ একসঙ্গে বেশ কয়েকটি সিনেমায় কাজ করেছেন। তাঁদের  রসায়ন বিশ্ব সিনেমার দর্শকের কাছে মুগ্ধ করেছে। আইএমডিবি
১৯৯৭ সালে ‘লাইভ ফ্লেশ’ দিয়ে শুরু, এরপর গত ২৮ বছরে পেনেলোপে ও আলমোদোভার জুটিকে পাওয়া গেছে ‘অল অ্যাবাউট মাই মাদার’, ‘বলবার’, ‘প্যারালাল মাদারস’ ইত্যাদি সিনেমায়। এএফপি
আলমোদোভারের সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্ব নিয়ে পেনেলোপে বলেন, ‘আমাদের সম্পর্কটা অদ্ভুত, ব্যক্তি হিসেবে আমরা আলাদা ধরনের; তবু আমরা একসঙ্গে কাজ করলে একটা কিছু তৈরি হয়। আমি তাকে ভালোবাসি, শতভাগ বিশ্বাস করি। একই সঙ্গে তার সঙ্গে কাজ করতে গেলে একটু ভয়েও থাকি। বারবারই মনে হয়, আমার প্রতি তার যে আস্থা, সেটার প্রতিদান দিতে পারব তো!’ আইএমডিবি
উডি অ্যালেনের ‘ভিকি ক্রিস্টিনা বার্সেলোনা’ সিনেমার জন্য ২০০৯ সালে সেরা পার্শ্ব অভিনেত্রী হিসেবে অস্কার জেতেন পেনেলোপে। তিনি প্রথম স্প্যানিশ অভিনেত্রী হিসেবে এই বিভাগে পুরস্কার জেতেন। আইএমডিবি
পেনেলোপের স্বামী হাভিয়ের বারদেমও অস্কারজয়ী অভিনেতা। তাঁদের সংসারে দুই সন্তান আছে। আইএমডিবি
বছর কয়েক আগে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পেনেলোপে জানিয়েছিলেন, তিনি সন্তানদের ব্যাপারে খুবই ‘রক্ষণশীল’। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম তো দূর, সন্তানদের ফোনও ব্যবহার করতে দেন না। এএফপি