শত বছরের পুরোনো ‘১৯৩৭ সাবান’

বিশালাকারের কড়াই। এই কড়াইয়ে একসঙ্গে মেশানো হয় কাঁচামাল। পাঁচ-ছয় ঘণ্টা গরম করার পর নেওয়া হয় ছোট ছোট প্লেটে। কিছুটা ঠান্ডা হওয়ার পর দুটি অর্ধগোলাকার ছাঁচে নেওয়া হয় সাবানের মণ্ড। এরপর দুই পাশ জোড়া দিয়ে জমাট বাঁধার জন্য রেখে দেওয়া হয়। তারপর কারিগরেরা গোলাকার চামচের সাহায্যে প্রস্তুত করেন গোলাকার সাবান। চট্টগ্রামের শত বছরের পুরোনো এই সাবান ‘১৯৩৭ সাবান’, ‘গোল্লা সাবান’ বা ‘বাংলা সাবান’ নামে পরিচিত। ‘১৯৩৭ সাবান’ নিয়ে ছবির গল্প।

কড়াইয়ে মেশানো হচ্ছে সাবানের কাঁচামাল।
কড়াইয়ে মেশানো হচ্ছে সাবানের কাঁচামাল।
আগুনে গলানো হচ্ছে কাঁচামাল।
বড় কড়াই থেকে নিয়ে ছোট ছোট প্লেটে রাখা হয়েছে তরল সাবান।
‘১৯৩৭ সাবান’-এর সিল।
সাবানকে গোলাকৃতি দেওয়ার বাটি।
সাবান তৈরির কাজে ব্যস্ত কারিগরেরা।
আকৃতি দেওয়ার পর শুকানো হচ্ছে সাবান।
কারখানাজুড়ে রাখা হয়েছে সাবান।
সাবান মোড়কজাত করছেন শ্রমিক।
সরবরাহের জন্য প্রস্তুত ‘১৯৩৭ সাবান’।