করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বজুড়ে অধিকাংশ ভোক্তা ঘরের বাইরে বের হননি। তাই নিত্যপ্রয়োজনীয় মুদি পণ্য থেকে শুরু করে বাগানের জিনিসপত্র—সবই তাঁদের কিনতে হয়েছে অনলাইন থেকে।
মহামারির মধ্যে সারা পৃথিবীর মতো বাংলাদেশেও ই-কমার্সের বাড়বাড়ন্ত হয়েছে। স্বাস্থ্য সচেতনতার কারণে অনেকেই সশরীর বাজারে যাননি। তাই ২০২০ সালে অনলাইনে নিত্যপণ্যের বেচাকেনা ৩০০ শতাংশ বেড়েছে।
কোভিডের মধ্যে সারা বিশ্বেই অনলাইন লেনদেন বেড়েছে। স্বাস্থ্যবিধি মানতে গিয়ে মানুষ ঘর থেকে বেরোনো কমিয়ে দিয়েছিল, যার জেরে কেনাকাটা করার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে ডিজিটাল লেনদেন। আগামী কয়েক বছরেও ...
বছর দশেক আগেও মেহেদী হাসান ভূঁইয়া ওরফে সানি অনলাইনে পণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের বিক্রয়কর্মী ছিলেন। কয়েক বছর আগে চাকরি ছেড়ে বৈধ পণ্যের আড়ালে ‘সেক্স টয়’ ও যৌন উত্তেজক পণ্য আমদানির ব্যবসা শুরু করেছেন। ...
দেশে অনলাইনে পণ্য কেনাবেচা বা ই-কমার্স ব্যবসা এমনিতেই দিন দিন বাড়ছিল। করোনার আতঙ্ক সেই গতি অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে। নিরাপদ ও স্বচ্ছন্দে থাকার জন্য মানুষ ঘরে বসে অনলাইনে পণ্য কেনাকাটায় ঝুঁকছেন।
আপনার স্মার্টফোন বা কম্পিউটার ব্যবহার করেই মেলায় অংশ নিয়ে কাঙ্ক্ষিত ফ্ল্যাট বা জমি খুঁজে নিতে পারবেন খুব সহজেই। ‘ঘরে বসেই ঘর খুঁজুন’ শিরোনামে সাত দিনের অনলাইন আবাসন মেলা আজ শনিবার শুরু হয়েছে।
ক্ষুদ্র ব্যবসা শুরু করতে খরচ যত কম রাখা যায় তত ভালো। এ ক্ষেত্রে অনলাইন খুব ভালো উপায়, কারণ দোকান ভাড়া, বিদ্যুৎ খরচের মতো বিষয়গুলোর খরচ বাদ পড়ে। তা ছাড়া করোনায় বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজার এখন অনলাইন। তাই ...
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটির প্রথম দিন থেকে আমাদের কারখানার উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। দোকানপাট বন্ধ থাকায় বিক্রিও শূন্যের কোটায় নামে। তখন ভেতরে-ভেতরে ধৈর্য ও সাহস ধরে রাখার চেষ্টা ...
ছোট থেকে বড়—সব ব্যবসায় বড় ধরনের ধাক্কা দেয় করোনা। সেই ক্ষতি কাটাতে এখনো হিমশিম খাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। কিন্তু ব্যবসায়ীদের সর্বনাশের এ বছরটি অনলাইন ব্যবসার জন্য ছিল পৌষ মাস।